অনুসরন করুন :
আল-কুরআন

আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯

আল কুরআন (আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯) ৩০. এগুলো (হজ্বের বিধান)। এ ছাড়া যে, আল্লাহ এবং পবিত্র (স্থান ও অনুষ্ঠান) সমূহের প্রতি সম্মান দেখাবে, তার প্রভ...

বিস্তারিত
আল-হাদীস

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন

সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয...

বিস্তারিত
সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো

নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো। নিঃসন্দেহে এই সরকার একটি বিপ্লবোত্তর সরক...

বিস্তারিত

সুন্দরবন বাঁচাতে ব্যবস্থা নিন

বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন আমাদের সুন্দরবন, যা বিশ্বের বুকে বাংলাদেশের জন্য একটি গৌরব। একমাত্র সুন্দরবনের কারণে বাংলাদেশ প্রাকৃতিক দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পেয়ে থাকে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের ঐতিহ্যের এই সুন্দরবন আজ ধ্বংসের পথে। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী প্রশাসনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে বনে ঢুকে চুরি করে কাঠ সংগ্রহ করছে। কুচক্রী মহল সুন্দরবনের বৃক্ষ নিধনে নেমে পড়েছে। যে সুন্দরী গাছের জন্য সুন্দরবন বিখ্যাত, সেই সুন্দরী গাছ আজ ধ্বংসের পথে। এক সময় সুন্দরবনে অনেক বাঘ ছিল। এখন হাতেগোনা কয়েকটা বাঘের সন্ধান মিলতে পারে। মাঝেমধ্যে বাঘের অকালমৃত্যুর সংবাদ আমাদের ভাবিয়ে তোলে। কেউ কেউ বাঘ শিকার করছে বাঘের চামড়া পাচার করে অর্থ উপার্জনের আশায়। এরা বাঘের ছোট বাচ্চাদেরও রেহাই দিচ্ছে না।

সুন্দরবনে মাছ ধরতে গিয়ে হরিণ শিকার করছে। এক সময় সুন্দরবনে এমন ভীতিকর পরিবেশ ছিল যে, যদি কেউ সুন্দরবনে প্রবেশ করত গাছপালার ভিড়ে চারদিক অন্ধকার দেখাত প্রাণীদের পায়ের আওয়াজে শরীরে শিহরণ সৃষ্টি হতো। এখন সুন্দরবনে প্রবেশ করলে প্রাণিকুলের সন্ধান পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। সুন্দরবনে নদী দিয়ে প্রবেশ করা তেলবাহী জাহাজ ডুবে গিয়ে নদীর পানির সঙ্গে তেল মিশে মৎস্য প্রজাতির বিচরণক্ষেত্রে মারাত্মক বাধা সৃষ্টি করছে। সুন্দরবন রক্ষায় যথাযথ কর্তৃপক্ষকে কঠোর আইন প্রয়োগ বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।

তাইফুর রহমান মুন্না, মোরেলগঞ্জ, বাগেরহাট।

 

0 | দেখেছেন : 50 |

সম্পর্কিত খবর

ক্যাম্পাসের হলে নিরাপত্তা চাই

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আটটি হলের মধ্যে খালেদা জিয়া হল অন্যতম। এটি ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। হলটি পুরাতন হওয়ায় এখানে মাঝে মাঝে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটসহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলেও কর্তৃপক্ষের জোরালো কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না।

প্রধান সড়কে ভাঙা মূর্তি

ঢাকার দোহারে সাবেক রতন চত্বরে স্থাপিত মূর্তিটি ভেঙে রাস্তার উপর রাখা হয়। এক মাস অতিক্রম হলেও এখন পর্যন্ত সেই মূর্তিটার ভাঙা অংশ প্রধান সড়ক থেকে অপসারণ করা হয়নি। এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন শত শত বাস, ট্রাক, মোটরসাইকেল, রিকশা, ইজিবাইক ও অন্যান্য যানবাহন চলাচল করে।

ব্যাংক লুটেরাদের শাস্তি চাই

ব্যাপক ঋণ জালিয়াতির মাধ্যমে লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। গুঞ্জন উঠেছে যে, এই সব ঋণ কেলেংকারীর পিছনে সাবেক সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্তাব্যক্তিরা জড়িত। এস আলম এখন স্বপরিবারে বিদেশে পলাতক। এস আলম গ্রুপের সবগুলো ব্যাংকে তারল্য ঘাটতি। গ্রাহকদের টাকা দিতে পারছেন না কোনো ব্যাংক।

ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত টয়লেট চাই

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ। এই ৭৫৩ একরের ক্যাম্পাসকে বলা হয় ‘প্রাচ্যের ক্যামব্রিজ’। বাংলাদেশের প্রথম স্বয়ংসম্পূর্ণ ডিজিটাল ক্যাম্পাস বলেও দাবি করে রাবি প্রশাসন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নানান সেক্টরে রয়েছে অসম্পূর্ণতা। এর মধ্যে অন্যতম হলো নিচ তলাতে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা টয়লেট না থাকা।