আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯
আল কুরআন (আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯) ৩০. এগুলো (হজ্বের বিধান)। এ ছাড়া যে, আল্লাহ এবং পবিত্র (স্থান ও অনুষ্ঠান) সমূহের প্রতি সম্মান দেখাবে, তার প্রভ...
বিস্তারিতনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন
সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয...
বিস্তারিতবাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো
নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো। নিঃসন্দেহে এই সরকার একটি বিপ্লবোত্তর সরক...
বিস্তারিত(মতামত লেখকের নিজস্ব)
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ। এই ৭৫৩ একরের ক্যাম্পাসকে বলা হয় ‘প্রাচ্যের ক্যামব্রিজ’।
বাংলাদেশের প্রথম স্বয়ংসম্পূর্ণ ডিজিটাল ক্যাম্পাস বলেও দাবি করে রাবি প্রশাসন। তবে
বিশ্ববিদ্যালয়ের নানান সেক্টরে রয়েছে অসম্পূর্ণতা। এর মধ্যে অন্যতম হলো নিচ তলাতে
নারী শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা টয়লেট না থাকা। কলা অনুষদের আওতাধীন শহীদুল্লাহ একাডেমিক
ভবন, মমতাজ উদ্দিন একাডেমিক ভবনসহ অন্যান্য একাডেমিক বিল্ডিংগুলোতে মেয়েদের জন্য আলাদা
কমনরুম এবং সেখানে আলাদা টয়লেট আছে, তবে সেটার অবস্থান দুই কিংবা তিন তলায়। মেয়েদের
নানারকম সমস্যা থাকে; নিচতলায় আলাদা টয়লেট না থাকাটা তাদের জন্য প্রায়শই চরম বিরক্তি
এবং সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আবার এসব কমনরুম এবং যুক্ত টয়লেটগুলো বিকেল ৫টার
পর আর খোলা থাকে না। মেয়েরা নানান কাজসহ শিক্ষামূলক কার্যক্রমে অংশ নিতে সন্ধ্যা বা
রাত অবধি ক্যাম্পাসে থাকেন। তাই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে দাবি জানাই,
তারা যেন সকল অ্যাকাডেমিক বিল্ডিংয়ের নিচতলায় নারী শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা বিশেষায়িত
টয়লেট স্থাপন করে এবং নিয়মিত পরিষ্কার—সংস্কারের মধ্যে রাখেন।
তানজিলা সুলতানা শিলা
শিক্ষার্থী, রাজশাহী
বিশ্ববিদ্যালয়।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আটটি হলের মধ্যে খালেদা জিয়া হল অন্যতম। এটি ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। হলটি পুরাতন হওয়ায় এখানে মাঝে মাঝে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটসহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলেও কর্তৃপক্ষের জোরালো কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না।
ঢাকার দোহারে সাবেক রতন চত্বরে স্থাপিত মূর্তিটি ভেঙে রাস্তার উপর রাখা হয়। এক মাস অতিক্রম হলেও এখন পর্যন্ত সেই মূর্তিটার ভাঙা অংশ প্রধান সড়ক থেকে অপসারণ করা হয়নি। এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন শত শত বাস, ট্রাক, মোটরসাইকেল, রিকশা, ইজিবাইক ও অন্যান্য যানবাহন চলাচল করে।
ব্যাপক ঋণ জালিয়াতির মাধ্যমে লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। গুঞ্জন উঠেছে যে, এই সব ঋণ কেলেংকারীর পিছনে সাবেক সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্তাব্যক্তিরা জড়িত। এস আলম এখন স্বপরিবারে বিদেশে পলাতক। এস আলম গ্রুপের সবগুলো ব্যাংকে তারল্য ঘাটতি। গ্রাহকদের টাকা দিতে পারছেন না কোনো ব্যাংক।
ন্যায় ও সত্যের বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর হচ্ছে গণমাধ্যম। সত্য প্রকাশে নির্ভীক ও জাগ্র