আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯
আল কুরআন (আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯) ৩০. এগুলো (হজ্বের বিধান)। এ ছাড়া যে, আল্লাহ এবং পবিত্র (স্থান ও অনুষ্ঠান) সমূহের প্রতি সম্মান দেখাবে, তার প্রভ...
বিস্তারিতনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন
সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয...
বিস্তারিতবাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো
নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো। নিঃসন্দেহে এই সরকার একটি বিপ্লবোত্তর সরক...
বিস্তারিত(মতামত লেখকের নিজস্ব)
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের
(ইবি) আটটি হলের মধ্যে খালেদা জিয়া হল অন্যতম। এটি ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। হলটি
পুরাতন হওয়ায় এখানে মাঝে মাঝে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটসহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন
হলেও কর্তৃপক্ষের জোরালো কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না। গত ৭ জুলাই আনুমানিক রাত ১০টার পর থেকে বৈদ্যুতিক লাইনে সমস্যা দেখা দেয়। সেদিন রাত প্রায় ২টা পর্যন্ত নিরাপত্তার জন্য মেয়েরা নিজেদের রুম ছেড়ে বাগানে অবস্থান করে। রাতে কিছু ইলেকট্রিশিয়ান এনে প্রাথমিক সংস্কার করার পর মেয়েদের রুমে অবস্থামানিক রাত ১০টার পর থেকে বৈদ্যুতিক লাইনে সমস্যা দেখা দেয়। সেদিন রাত প্রায় ২টা পর্যন্ত নিরাপত্তার জন্য মেয়েরা নিজেদের রুম ছেড়ে বাগানে অবস্থান করে। রাতে কিছু ইলেকট্রিশিয়ান এনে প্রাথমিক সংস্কার করার পর মেয়েদের রুমে অবস্থান করতে বলা হয়। ৮ জুলাই সকালে ঘুম না
ভাঙতেই ফের একই কাণ্ড ঘটে। বৈদ্যুতিক লাইন ঠিক করার জন্য পরবর্তী ৩—৪ দিন ইলেকট্রিশিয়ানদের নিয়ে আসা হয়।
কিন্তু দুঃখের বিষয় গত দুই সেপ্টেম্বর থেকে আবারো একই ঘটনা ঘটছে। গত ৪ সেপ্টেম্বর
বুধবার রাত ১১টার দিকে বৈদ্যুতিক লাইনে আবার সমস্যার কারণে অন্ধকার হয়ে যায়। মেয়েরা
দৌড়ে নিচে নামার সময় এক জনের উপর একজন পড়ে সেন্সলেস হয়ে যায়। অথচ, এখনো প্রকৌশলীরা
সমস্যার কারণ খুঁজে পাননি। অন্যদিকে এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের তেমন কোনো জোরালো পদক্ষেপও
দেখা যাচ্ছে না। এভাবে আর কত নির্ঘুম রাত পার করতে হবে ছাত্রীদের? দ্রুত সমস্যার সমাধান করে ছাত্রীদের নিরাপত্তা প্রদান করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের পদক্ষেপ আশা
করছি।
মোছা. ইসমা খাতুন, শিক্ষার্থী,
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়।
ঢাকার দোহারে সাবেক রতন চত্বরে স্থাপিত মূর্তিটি ভেঙে রাস্তার উপর রাখা হয়। এক মাস অতিক্রম হলেও এখন পর্যন্ত সেই মূর্তিটার ভাঙা অংশ প্রধান সড়ক থেকে অপসারণ করা হয়নি। এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন শত শত বাস, ট্রাক, মোটরসাইকেল, রিকশা, ইজিবাইক ও অন্যান্য যানবাহন চলাচল করে।
ব্যাপক ঋণ জালিয়াতির মাধ্যমে লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। গুঞ্জন উঠেছে যে, এই সব ঋণ কেলেংকারীর পিছনে সাবেক সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্তাব্যক্তিরা জড়িত। এস আলম এখন স্বপরিবারে বিদেশে পলাতক। এস আলম গ্রুপের সবগুলো ব্যাংকে তারল্য ঘাটতি। গ্রাহকদের টাকা দিতে পারছেন না কোনো ব্যাংক।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ। এই ৭৫৩ একরের ক্যাম্পাসকে বলা হয় ‘প্রাচ্যের ক্যামব্রিজ’। বাংলাদেশের প্রথম স্বয়ংসম্পূর্ণ ডিজিটাল ক্যাম্পাস বলেও দাবি করে রাবি প্রশাসন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নানান সেক্টরে রয়েছে অসম্পূর্ণতা। এর মধ্যে অন্যতম হলো নিচ তলাতে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা টয়লেট না থাকা।
ন্যায় ও সত্যের বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর হচ্ছে গণমাধ্যম। সত্য প্রকাশে নির্ভীক ও জাগ্র