অনুসরন করুন :
আল-কুরআন

আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯

আল কুরআন (আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯) ৩০. এগুলো (হজ্বের বিধান)। এ ছাড়া যে, আল্লাহ এবং পবিত্র (স্থান ও অনুষ্ঠান) সমূহের প্রতি সম্মান দেখাবে, তার প্রভ...

বিস্তারিত
আল-হাদীস

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন

সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয...

বিস্তারিত
সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো

নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো। নিঃসন্দেহে এই সরকার একটি বিপ্লবোত্তর সরক...

বিস্তারিত

ব্যাংক লুটেরাদের শাস্তি চাই

(মতামত লেখকের নিজস্ব)

ব্যাপক ঋণ জালিয়াতির মাধ্যমে লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। গুঞ্জন উঠেছে যে, এই সব ঋণ কেলেংকারীর পিছনে সাবেক সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্তাব্যক্তিরা জড়িত। এস আলম এখন স্বপরিবারে বিদেশে পলাতক। এস আলম গ্রুপের সবগুলো ব্যাংকে তারল্য ঘাটতি। গ্রাহকদের টাকা দিতে পারছেন না কোনো ব্যাংক। নগদায়ন করতে না পারা এই ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের পেঅর্ডার দিয়ে সান্ত্বনা দিচ্ছে। কিন্তু পেঅর্ডারগুলো নগদায়ন না হওয়ায় পরিস্থিতি আরো জটিল আকার ধারণ করেছে। বেড়েছে গ্রাহক হয়রানি ও অস্থিরতা। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এস আলমের নিয়ন্ত্রণাধীন ইসলামী ব্যাংকসহ কয়েকটি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙ্গে নতুন করে পর্ষদ পুনর্গঠন করে দিয়েছে। তবু গ্রাহকরা টাকা পাচ্ছে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের বর্তমান গভর্নর এস আলম গ্রুপের সম্পদ বিক্রয় করে গ্রাহকদের টাকা ফেরত প্রদানের আশ্বাস দিয়েছেন। কিন্তু গ্রাহকরা তাতে সন্তুষ্ট হতে পারছেন না। ব্যাংক কেলেংকারীর সাথে জড়িত ব্যক্তিদের সনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সুস্পষ্ট কোনো দিকনির্দেশনা নেই। শুধুমাত্র এস আলমের সম্পদ বিক্রয়ের প্রশ্ন উঠেছে কেন? এই কেলেংকারীর সাথে জড়িত রাঘব বোয়ালদের সম্পদ জব্দ করা হবে না কেন? অর্থপাচারকারী সিন্ডিকেটের শতাধিক কর্মকর্তাকে রেহাই দিয়ে যদি শুধুমাত্র এস আলমের বিরুদ্ধে সরকার ব্যবস্থা গ্রহণ করে, তাহলে ভবিষ্যতে এই ধরনের কেলেংকারী আরো ঘটবে। ধ্বংস হয়ে যাবে দেশের ব্যাংকিং খাত। প্রতারক চক্রের সাইনবোর্ড পরিবর্তন হবে কিন্তু প্রতারণা বন্ধ হবে না। তাই গভর্নরসহ সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, যারা বিভিন্ন ব্যাংকের টাকা লুট করে পাচার করেছে তাদের সকলকে আইনের আওতায় আনুন, যাতে ভবিষ্যতে আর কেউ দেশের সম্পদ বিদেশে পাচারের সাহস না পায়।

শাহ নেওয়াজ, বন্দর, চট্টগ্রাম।

0 | দেখেছেন : 18 |

সম্পর্কিত খবর

ক্যাম্পাসের হলে নিরাপত্তা চাই

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আটটি হলের মধ্যে খালেদা জিয়া হল অন্যতম। এটি ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। হলটি পুরাতন হওয়ায় এখানে মাঝে মাঝে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটসহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলেও কর্তৃপক্ষের জোরালো কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না।

প্রধান সড়কে ভাঙা মূর্তি

ঢাকার দোহারে সাবেক রতন চত্বরে স্থাপিত মূর্তিটি ভেঙে রাস্তার উপর রাখা হয়। এক মাস অতিক্রম হলেও এখন পর্যন্ত সেই মূর্তিটার ভাঙা অংশ প্রধান সড়ক থেকে অপসারণ করা হয়নি। এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন শত শত বাস, ট্রাক, মোটরসাইকেল, রিকশা, ইজিবাইক ও অন্যান্য যানবাহন চলাচল করে।

ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত টয়লেট চাই

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ। এই ৭৫৩ একরের ক্যাম্পাসকে বলা হয় ‘প্রাচ্যের ক্যামব্রিজ’। বাংলাদেশের প্রথম স্বয়ংসম্পূর্ণ ডিজিটাল ক্যাম্পাস বলেও দাবি করে রাবি প্রশাসন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নানান সেক্টরে রয়েছে অসম্পূর্ণতা। এর মধ্যে অন্যতম হলো নিচ তলাতে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা টয়লেট না থাকা।

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করুন

ন্যায় ও সত্যের বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর হচ্ছে গণমাধ্যম। সত্য প্রকাশে নির্ভীক ও জাগ্র