অনুসরন করুন :
আল-কুরআন

আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯

আল কুরআন (আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯) ৩০. এগুলো (হজ্বের বিধান)। এ ছাড়া যে, আল্লাহ এবং পবিত্র (স্থান ও অনুষ্ঠান) সমূহের প্রতি সম্মান দেখাবে, তার প্রভ...

বিস্তারিত
আল-হাদীস

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন

সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয...

বিস্তারিত
সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো

নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো। নিঃসন্দেহে এই সরকার একটি বিপ্লবোত্তর সরক...

বিস্তারিত

মধ্যবিত্ত পরিবারে নীরব হাহাকার

মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষের অভিধানের অন্যতম শব্দহিসাবকরে বেঁচে থাকা। জীবন কিংবা জীবিকা তাদের চলার পথে নিত্য সঙ্গী অংক কষে তার একটি চিত্র দাঁড় করানো। হোক সেটা পরিবারের খাবার, হোক সেটা সন্তানের পড়াশোনা কিংবা হোক সেটা সল্প বিলাসিতা। প্রতিটি ধাপে তাদের জীবনকে গুছিয়ে রাখে ব্রেইনের ক্যালকুলেটরেরহিসাব অন্যভাবে বলা যায়, জীবনভর যাঁতাকলে পিষ্ট মানুষদেরই বলে মধ্যবিত্ত। যার সীমা অতিক্রম করবার কোনো সুযোগ নেই, সীমাবদ্ধ থেকেও তাকে বেঁচে থাকবার আশা যোগাতে হয়। আজ করোনা মহামারী তাদের সেই হিসাবি জীবনটাকেও অজানা গন্তব্যের সামনে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। হিসাবি মানুষগুলোর জীবনে মানিয়ে নেওয়া সেই জায়গাগুলোও হারাতে বসেছে। আজ কেউ চাকরিচ্যুত হয়ে হেরে যাচ্ছে তাদের জীবন যুদ্ধে, আবার কেউ দ্রব্যমূল্য, বাসা ভাড়া, সন্তানের পড়াশোনা সবকিছু সামলে নিতে না পেরে হেরে যাচ্ছে নিরবতায়। শিক্ষিত মধ্যবিত্ত শ্রেণী না পারে কোথাও প্রকাশ করতে, না পারে লোকচক্ষুর লজ্জাবোধ কাটিয়ে কারো সাহায্য নিতে। সামাজিক মর্যাদা এবং ব্যক্তিগত সম্মানটাও তাদের আটকে দেয়। মধ্যবিত্ত নামটিই তাদের কাছে কষ্টের অপ্রকাশিত এক গল্প, যেই গল্পে টিকে থাকার চেষ্টা করে যাওয়া মানুদেরও বাস্তবতার কাছে হেরে যেতে হয়। অনেকে দীর্ঘ জীবনের বসবাসের শহর ছেড়ে গ্রামে ফিরছে কিছুটা কষ্ট লাঘব হবে এই আশায়। পরিস্থিতি আজ তাদের দাঁড় করিয়েছে কঠিন বাস্তবতার সম্মুখীন।

কাব্য সাহাশিক্ষার্থী, স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।

0 | দেখেছেন : 47 |

সম্পর্কিত খবর

ক্যাম্পাসের হলে নিরাপত্তা চাই

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আটটি হলের মধ্যে খালেদা জিয়া হল অন্যতম। এটি ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। হলটি পুরাতন হওয়ায় এখানে মাঝে মাঝে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটসহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলেও কর্তৃপক্ষের জোরালো কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না।

প্রধান সড়কে ভাঙা মূর্তি

ঢাকার দোহারে সাবেক রতন চত্বরে স্থাপিত মূর্তিটি ভেঙে রাস্তার উপর রাখা হয়। এক মাস অতিক্রম হলেও এখন পর্যন্ত সেই মূর্তিটার ভাঙা অংশ প্রধান সড়ক থেকে অপসারণ করা হয়নি। এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন শত শত বাস, ট্রাক, মোটরসাইকেল, রিকশা, ইজিবাইক ও অন্যান্য যানবাহন চলাচল করে।

ব্যাংক লুটেরাদের শাস্তি চাই

ব্যাপক ঋণ জালিয়াতির মাধ্যমে লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। গুঞ্জন উঠেছে যে, এই সব ঋণ কেলেংকারীর পিছনে সাবেক সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্তাব্যক্তিরা জড়িত। এস আলম এখন স্বপরিবারে বিদেশে পলাতক। এস আলম গ্রুপের সবগুলো ব্যাংকে তারল্য ঘাটতি। গ্রাহকদের টাকা দিতে পারছেন না কোনো ব্যাংক।

ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত টয়লেট চাই

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ। এই ৭৫৩ একরের ক্যাম্পাসকে বলা হয় ‘প্রাচ্যের ক্যামব্রিজ’। বাংলাদেশের প্রথম স্বয়ংসম্পূর্ণ ডিজিটাল ক্যাম্পাস বলেও দাবি করে রাবি প্রশাসন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নানান সেক্টরে রয়েছে অসম্পূর্ণতা। এর মধ্যে অন্যতম হলো নিচ তলাতে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা টয়লেট না থাকা।