অনুসরন করুন :
আল-কুরআন

আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯

আল কুরআন (আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯) ৩০. এগুলো (হজ্বের বিধান)। এ ছাড়া যে, আল্লাহ এবং পবিত্র (স্থান ও অনুষ্ঠান) সমূহের প্রতি সম্মান দেখাবে, তার প্রভ...

বিস্তারিত
আল-হাদীস

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন

সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয...

বিস্তারিত
সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো

নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো। নিঃসন্দেহে এই সরকার একটি বিপ্লবোত্তর সরক...

বিস্তারিত

করোনায় শিক্ষাব্যবস্থার বেহাল দশা

বর্তমানে প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে স্থগিত রয়েছে শিক্ষা কার্যক্রম। যদিও অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সরকার যতটা সম্ভব শিক্ষার্থীদের বইমুখী রাখার চেষ্টা করছে, কিন্তু সেটাও কি সফলভাবে করতে পারছেন? না। অধিকাংশ শিক্ষার্থীই বসবাস করে গ্রামে। ফলে নেটওয়ার্ক দুর্বলতার কারণে তারা অনলাইন প্ল্যাটফর্মে সঠিকভাবে সেবাটি পাচ্ছে না। আর যারা এর আওতাধীন আছে তারাই বা এ ব্যাপারে কতটা সফল হচ্ছে তাও নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না। কারণ, অনেকেরই স্মার্টফোন নেই। এই পরিস্থিতিতে শিক্ষাব্যবস্থা একরকম ঝিমিয়ে পড়েছে, আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে শিক্ষার্থীরা। অধিকাংশ শিক্ষার্থীই এখন মুখিয়ে আছে কবে তারা ক্যাম্পাসে প্রত্যাবর্তন করবে এবং নিয়মিত হবে। তাই দ্রæত এ সংকটের মোকাবিলা করতে না পারলে শিক্ষাব্যবস্থা পিছিয়ে পড়বে। যদিও সরকার শিক্ষার্থীদের কথা মাথায় রেখে অটোপ্রমোশনের চিন্তা করেছে কিন্তু তা প্রকৃত মেধা যাচাইয়ের ক্ষেত্রে কতটা কার্যকর হবে? এ বিষয়ে অতি দ্রæত এবং বিকল্প কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া না গেলে শিক্ষাব্যবস্থায় এক অদৃশ্য বিপর্যয় নেমে আসবে।

মো: মামুন হোসেন আগুন, শিক্ষার্থী, ঢাকা কলেজ, ঢাকা।

 

0 | দেখেছেন : 87 |

সম্পর্কিত খবর

ক্যাম্পাসের হলে নিরাপত্তা চাই

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আটটি হলের মধ্যে খালেদা জিয়া হল অন্যতম। এটি ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। হলটি পুরাতন হওয়ায় এখানে মাঝে মাঝে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটসহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলেও কর্তৃপক্ষের জোরালো কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না।

প্রধান সড়কে ভাঙা মূর্তি

ঢাকার দোহারে সাবেক রতন চত্বরে স্থাপিত মূর্তিটি ভেঙে রাস্তার উপর রাখা হয়। এক মাস অতিক্রম হলেও এখন পর্যন্ত সেই মূর্তিটার ভাঙা অংশ প্রধান সড়ক থেকে অপসারণ করা হয়নি। এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন শত শত বাস, ট্রাক, মোটরসাইকেল, রিকশা, ইজিবাইক ও অন্যান্য যানবাহন চলাচল করে।

ব্যাংক লুটেরাদের শাস্তি চাই

ব্যাপক ঋণ জালিয়াতির মাধ্যমে লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। গুঞ্জন উঠেছে যে, এই সব ঋণ কেলেংকারীর পিছনে সাবেক সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্তাব্যক্তিরা জড়িত। এস আলম এখন স্বপরিবারে বিদেশে পলাতক। এস আলম গ্রুপের সবগুলো ব্যাংকে তারল্য ঘাটতি। গ্রাহকদের টাকা দিতে পারছেন না কোনো ব্যাংক।

ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত টয়লেট চাই

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ। এই ৭৫৩ একরের ক্যাম্পাসকে বলা হয় ‘প্রাচ্যের ক্যামব্রিজ’। বাংলাদেশের প্রথম স্বয়ংসম্পূর্ণ ডিজিটাল ক্যাম্পাস বলেও দাবি করে রাবি প্রশাসন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নানান সেক্টরে রয়েছে অসম্পূর্ণতা। এর মধ্যে অন্যতম হলো নিচ তলাতে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা টয়লেট না থাকা।