অনুসরন করুন :
আল-কুরআন

আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯

আল কুরআন (আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯) ৩০. এগুলো (হজ্বের বিধান)। এ ছাড়া যে, আল্লাহ এবং পবিত্র (স্থান ও অনুষ্ঠান) সমূহের প্রতি সম্মান দেখাবে, তার প্রভ...

বিস্তারিত
আল-হাদীস

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন

সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয...

বিস্তারিত
সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো

নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো। নিঃসন্দেহে এই সরকার একটি বিপ্লবোত্তর সরক...

বিস্তারিত

রাসূলুল্লাহ সা. ইরশাদ করেছেন

মর ইবনুখাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে এমনভাবে রুজী দান করা হবে যেমন পাখীদেরকে রুজী দান করা হয় তারা সকালে খালি পেটে বাহিরে যায় এবং বিকালে ভরা পেটে ফিরে আসে (তিরমিযী)

মায়েয রা. হতে বর্ণিত আছে যে,   রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে জিজ্ঞাসা করা হল, সমস্ত আমলের মধ্যে সর্বোত্তম আমল কি? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করলেন, (সমস্ত আমলের মধ্যে সর্বোত্তম আমল) আল্লাহ তায়ালার উপর ঈমান আনা, যিনি একা, অত:পর জিহাদ করা, অত:পর মকবুল হজ¦ এই সকল আমল অন্যান্য আমলের মধ্যে ফযিলতের দিক হতে এই পরিমাণ ব্যবধান রয়েছে যে পরিমাণ পূর্ব পশ্চিমের মধ্যে দূরত্বের ব্যবধান রয়েছে (মুসনাদে আহমাদ)

আনাস ইবনু মালেক রা. বলেন, তিন ব্যক্তি  রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইবাদত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করার জন্য তাঁর বিবিগণের নিকট এলেন যখন তাদেরকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইবাদতের অবস্থা জানানো হল, তখন তারা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইবাদতকে কম মনে করলেন এবং বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাথে আমাদের তুলনা হতে পারে? আল্লাহ তায়ালা তার সামনের পিছনের সকল গুনাহ (যদি হয়েও থাকে) মাফ করে দিয়েছেন তাদের মধ্য থেকে একজন বললেন, আমি সর্বদা সারারাতি নামায পড়বো দ্বিতীয় জন বললেন, আমি সর্বদা রোযা রাখবো এবং কখনও বাদ দিব না তৃতীয় জন বললেন, আমি স্ত্রীলোকদের নিকট থেকে দূরে থাকবো, কখনও বিবাহ করব না (তাদের পরস্পরের মধ্যে এরূপ কথাবার্তা হচ্ছিল এমন সময়) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাশরীফ আনলেন এবং বললেন, তোমরা কি এই সমস্ত কথা বলেছ? মনোযোগ সহকারে শুন, আল্লাহ তায়ালার কসম! আমি তোমাদের মধ্যে আল্লাহ তায়ালাকে সবচেয়ে বেশী ভয় করি এবং তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশী পরহেজগারী অবলম্বন করি কিন্তু আমি রোযা রাখি, আবার রাখিও না, নামায পড়ি এবং নিদ্রাও যাই, এবং বিবাহও করি (এটা আমার তরীকা সুতরাং) যে আমার তরীকা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, সে আমার দলভুক্ত নয়  (বুখারী)

0 | দেখেছেন : 177 |

সম্পর্কিত খবর

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন

সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম—কে এক পায়ের উপর আরেক পা তুলে মসজিদে চিত হয়ে শুয়ে থাকতে দেখেছেন। (সহীহ বুখারী ) —কে এক পায়ের উপর আরেক পা তুলে মসজিদে চিত হয়ে শুয়ে থাকতে দেখেছেন। (সহীহ বুখারী )হীহ বুখারী )

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন

আবু আইয়ুব রা. বলেন, আমি যখনি তোমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর পিছনে নামায পড়েছি, তাকে নামায শেষ করে এই দোয়া পড়তে শুনেছি। (যার অর্থ:) হে আল্লাহ, আমার সমস্ত ভুল-ভ্রান্তি ও গুনাহ মাফ করে দিন, হে আল্লাহ, আমাকে উন্নতি দান করুন, আমার ত্রুটি-বিচ্যুতি দূর করে দিন এবং আমাকে উত্তম আমল ও উত্তম আখলাকের প্রতি হিদায়াত দান করুন, কারণ উত্তম আমল ও উত্তম আখলাকের প্রতি হিদায়াত আপনি ব্যতিত আর কেউ দিতে পারে না।

আল হাদীস

হযরত আবু হুরাইরা রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যারা অন্ধকারে মসজিদের দিকে যায় কেয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে (চারদিক) আলোকিত করে এমন নূর দ্বারা নূরান্বিত করবেন। (তাবারানী, মাজমায়ে যাওয়ায়েদ) হযরত আবু হুরাইরা রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি এক নামাযের পর আরেক নামাযের অপেক্ষায় বসে থাকে সেই ঘোড়সওয়ারের ন্যয় যারা ঘোড়া তাকে নিয়ে দ্রুতগতিতে আল্লাহর রাস্তায় দৌড়ায়। নামাযের অপেক্ষাকারী (নফস ও শয়তানের বিরুদ্ধে) সবচেয়ে বড় আত্মরক্ষা ব্যুহে অবস্থান করে। (মুসনাদে আহমাদ, তাবারানী, তারগীব)

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন

হযরত আবু হুরাইরা রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি উত্তমরূপে অযূ করে এবং অযূকে পরিপূর্ণরূপে করে। অত:পর সে শুধু নামাযের উদ্দেশ্যে মসজিদে আসে আল্লাহ তায়ালা সেই বান্দার উপর এমন খুশী হন যে রূপ দূরে চলে যাওয়া কোন আত্মীয় হঠাৎ আগমন করলে ঘরের লোকে খুশী হয়। (ইবনু খুযাইমাহ)