অনুসরন করুন :
আল-কুরআন

আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯

আল কুরআন (আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯) ৩০. এগুলো (হজ্বের বিধান)। এ ছাড়া যে, আল্লাহ এবং পবিত্র (স্থান ও অনুষ্ঠান) সমূহের প্রতি সম্মান দেখাবে, তার প্রভ...

বিস্তারিত
আল-হাদীস

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন

সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয...

বিস্তারিত
সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো

নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো। নিঃসন্দেহে এই সরকার একটি বিপ্লবোত্তর সরক...

বিস্তারিত

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন

(সংস্কার : সংখ্যা : ২৪০, ফেব্রুয়ারী : ২০১৯)

হযরত আবু হুরাইরা রা. হতে বর্ণিত আছে যেরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি উত্তমরূপে অযূ করে এবং অযূকে পরিপূর্ণরূপে করে অত:পর সে শুধু নামাযের উদ্দেশ্যে মসজিদে আসে আল্লাহ তায়ালা সেই বান্দার উপর এমন খুশী হন যে রূপ দূরে চলে যাওয়া কোন আত্মীয় হঠাৎ আগমন করলে ঘরের লোকে খুশী হয় (ইবনু খুযাইমাহ)

হযরত বারা ইবনু আযেব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কাতারের এক কিনারা থেকে অপর কিনারা পর্যন্ত যান আমাদের সিনা কাঁধের উপর হাত রেখে কাতারগুলোকে সোজা করতেন এবং বলতেন, কাতারে আগপিছু করো না যদি এমন হয় তবে তোমাদের অন্তরে একের সাথে অন্যের বিভেদ সৃষ্টি হয়ে যাবে আল্লাহ তায়ালা প্রথম কাতারওয়ালাদের উপর রহমত নাযিল করেন এবং ফেরেশতাগণ তাদের জন্য মাগফিরাতের দোয়া করে (আবু দাউদ)

হযরত আনাস ইবনু মালেক রা. বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি ফজরের নামায জামাতের সাথে আদায় করে অত:পর সূর্যোদয় পর্যন্ত আল্লাহ তায়ালার যিকিরে মাশগুল থাকে, তারপর দুই রাকাত নফল পড়ে তবে সে হজ্জ ওমরার সওয়াব লাভ করে হযরত  আনাস রা. বলেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিন বার ইরশাদ করেছেন, পরিপূর্ণ হজ্জ ওমরার সওয়াব, পরিপূর্ণ হজ্জ ওমরার সওয়াব, পরিপূর্ণ হজ্জ ওমরার সওয়াব লাভ করে (তিরমিযী)

 হযরত আবু হুরাইরা রা. হতে বর্ণিত আছে যে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যখন তুমি ঘরে প্রবেশ কর তখন দুই রাকাত নামায পড়ে লও এই দুরাকাত তোমার ঘরে প্রবেশের পরের খারাপ থেকে বাঁচাবে এমনিভাবে ঘর থেকে বাহির হওয়ার পূর্বে দুই রাকাত (নামায) পড়ে লও এই দুরাকাত তোমাকে বাহির হওয়ার পরের খারাপ থেকে বাঁচাবে (বাযযার, মাজমায়ে যাওয়ায়েদ)

হযরত আবু যার রা. বলেনআমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে এই ইরশাদ করতে শুনেছি যে, যে ব্যক্তি একটি রুকু করে অথবা একটি সেজদা করে তার একটি (মর্তবা) উন্নত করে দেওয়া হয় এবং তার একটি গুণাহ মাফ করে দেওয়া হয় (মুসনাদে আহমদতাবারানী, মাজমায়ে যাওয়ায়েদ)   

হযরত ইবনু আব্বাস রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, চারটি জিনিস এমন আছে যে তা পেল সে দুনিয়া আখেরাতের সকল কল্যাণ পেয়ে গেল . শোকরকারী দিল, . যিকিরকারী জিহ্বা, . মুসীবতের উপর সবরকারী. . এমন স্ত্রী যে না নিজের ব্যাপারে খেয়ানত করে, অর্থাৎ চরিত্রকে পাক রাখে, আর না স্বামীর অর্থ সম্পদের খেয়ানত করে (তাবারানী, মাজমায়ে যাওয়ায়েদ

0 | দেখেছেন : 552 |

সম্পর্কিত খবর

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন

সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম—কে এক পায়ের উপর আরেক পা তুলে মসজিদে চিত হয়ে শুয়ে থাকতে দেখেছেন। (সহীহ বুখারী ) —কে এক পায়ের উপর আরেক পা তুলে মসজিদে চিত হয়ে শুয়ে থাকতে দেখেছেন। (সহীহ বুখারী )হীহ বুখারী )

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন

আবু আইয়ুব রা. বলেন, আমি যখনি তোমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর পিছনে নামায পড়েছি, তাকে নামায শেষ করে এই দোয়া পড়তে শুনেছি। (যার অর্থ:) হে আল্লাহ, আমার সমস্ত ভুল-ভ্রান্তি ও গুনাহ মাফ করে দিন, হে আল্লাহ, আমাকে উন্নতি দান করুন, আমার ত্রুটি-বিচ্যুতি দূর করে দিন এবং আমাকে উত্তম আমল ও উত্তম আখলাকের প্রতি হিদায়াত দান করুন, কারণ উত্তম আমল ও উত্তম আখলাকের প্রতি হিদায়াত আপনি ব্যতিত আর কেউ দিতে পারে না।

আল হাদীস

হযরত আবু হুরাইরা রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যারা অন্ধকারে মসজিদের দিকে যায় কেয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে (চারদিক) আলোকিত করে এমন নূর দ্বারা নূরান্বিত করবেন। (তাবারানী, মাজমায়ে যাওয়ায়েদ) হযরত আবু হুরাইরা রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি এক নামাযের পর আরেক নামাযের অপেক্ষায় বসে থাকে সেই ঘোড়সওয়ারের ন্যয় যারা ঘোড়া তাকে নিয়ে দ্রুতগতিতে আল্লাহর রাস্তায় দৌড়ায়। নামাযের অপেক্ষাকারী (নফস ও শয়তানের বিরুদ্ধে) সবচেয়ে বড় আত্মরক্ষা ব্যুহে অবস্থান করে। (মুসনাদে আহমাদ, তাবারানী, তারগীব)

রাসূলুল্লাহ সা, বলেছেন

হযরত আবু যার রা. হতে বর্ণিত আছে যে, নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমাদের প্রত্যেক ব্যক্তির উপর অবশ্য কর্তব্য যে, তার শরীরের প্রত্যেকটি জোড়ের সুস্থতার শোকর স্বরূপ প্রত্যহ সকালে একটি করে সদকা করে। প্রতিবার সুবহানাল্লাহ বলা সদকা, প্রতিবার আলহামদুলিল্লাহ বলা সদকা, প্রতিবার লা-ইলাহা ইল­াল­াহু বলা সদকা, প্রতিবার আল্লাহু আকবার বলা সদকা, ভালো কাজের হুকুম করা সদকা, অন্যায় কাজ হতে বাধা প্রদান করা সদকা এবং প্রত্যেক জোড়ের শোকর আদায়ের জন্য চাশতের সময় দুই রাকাত (নামায) পড়া যথেষ্ট হয়ে যাবে। (মুসলিম)