আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯
আল কুরআন (আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯) ৩০. এগুলো (হজ্বের বিধান)। এ ছাড়া যে, আল্লাহ এবং পবিত্র (স্থান ও অনুষ্ঠান) সমূহের প্রতি সম্মান দেখাবে, তার প্রভ...
বিস্তারিতনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন
সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয...
বিস্তারিতবাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো
নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো। নিঃসন্দেহে এই সরকার একটি বিপ্লবোত্তর সরক...
বিস্তারিতমনের ভাব প্রকাশের প্রধান বাহন ভাষা। মানুষ মাত্রই ভাষার মাধ্যমে পারস্পরিক ভাব আদান-প্রদান করে। কিন্তু স্থান, কাল, পাত্র ভেদে ভাষার বিভিন্নতা বিদ্যমান। যেমন, কোথাও বাংলা, কোথাও আরবী, হিন্দি, উর্দু, ইংরেজী ইত্যাদি। কিন্তু প্রতিটি ভাষার রয়েছে নিজস্ব নিয়ম-নীতি, উচ্চারণরীতি, বানানরীতি এবং প্রয়োগ কৌশল। মানব সমাজের মনোভাব প্রকাশের যথার্থতা নির্ভর করে বাক্যে শব্দের প্রয়োগ কৌশল ও শব্দের বানানের শুদ্ধতার উপর। অন্যথায় বক্তার মনোভাব অব্যক্ত থেকে যাবে অথবা পরিপূর্ণভাবে প্রকাশ সম্ভব হবে না। তাই প্রতিটি ভাষার ক্ষেত্রে শব্দের সঠিক বানান এবং বাক্যে শব্দের সঠিক প্রয়োগ গুরুত্বপূর্ণ। বাংলা ভাষাভাষী হিসেবে আমাদেরকে অবশ্যই বাংলা ভাষার যথার্থ ব্যবহার, বাক্যে শব্দের প্রয়োগ এবং বাংলা বানানের শুদ্ধতার ব্যাপারে যথেষ্ট সচেতন হওয়া চাই। আমরা যদি সমোচ্চারিত বা প্রায় সমোচ্চারিত শব্দগুলোর সঠিক অর্থ না জানি অথবা একাধিক অর্থ প্রকাশকারী শব্দগুলোর অর্থ অনুযায়ী বাক্যে সঠিক প্রয়োগ না জানি, তবে আমাদের লজ্জার অন্ত থাকবে না। সামান্য একটি ভুল বানানের জন্য পুরো বাক্যের অর্থই পাল্টে যেতে পারে। সুতরাং, যথাযথভাবে মনের ভাব ব্যক্ত করার জন্য অর্থানুযায়ী বাংলা বাক্যে শব্দের যথার্থ প্রয়োগ এবং বাংলা বানানের শুদ্ধতার ব্যাপারে সচেতনতা আবশ্যক। ইংরেজী শিখার প্রতিযোগিতায় মাতৃভাষাকে বিসর্জন দিয়ে দিলে চলবে না। আসুন, আমাদের মায়ের ভাষা বাংলা শুদ্ধভাবে বলতে, লিখতে ও পড়তে শিখি।
আবু মো. ফজলে রোহান, চৌদ্দগ্রাম, কুমিল্লা।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আটটি হলের মধ্যে খালেদা জিয়া হল অন্যতম। এটি ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। হলটি পুরাতন হওয়ায় এখানে মাঝে মাঝে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটসহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলেও কর্তৃপক্ষের জোরালো কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না।
ঢাকার দোহারে সাবেক রতন চত্বরে স্থাপিত মূর্তিটি ভেঙে রাস্তার উপর রাখা হয়। এক মাস অতিক্রম হলেও এখন পর্যন্ত সেই মূর্তিটার ভাঙা অংশ প্রধান সড়ক থেকে অপসারণ করা হয়নি। এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন শত শত বাস, ট্রাক, মোটরসাইকেল, রিকশা, ইজিবাইক ও অন্যান্য যানবাহন চলাচল করে।
ব্যাপক ঋণ জালিয়াতির মাধ্যমে লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। গুঞ্জন উঠেছে যে, এই সব ঋণ কেলেংকারীর পিছনে সাবেক সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্তাব্যক্তিরা জড়িত। এস আলম এখন স্বপরিবারে বিদেশে পলাতক। এস আলম গ্রুপের সবগুলো ব্যাংকে তারল্য ঘাটতি। গ্রাহকদের টাকা দিতে পারছেন না কোনো ব্যাংক।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ। এই ৭৫৩ একরের ক্যাম্পাসকে বলা হয় ‘প্রাচ্যের ক্যামব্রিজ’। বাংলাদেশের প্রথম স্বয়ংসম্পূর্ণ ডিজিটাল ক্যাম্পাস বলেও দাবি করে রাবি প্রশাসন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নানান সেক্টরে রয়েছে অসম্পূর্ণতা। এর মধ্যে অন্যতম হলো নিচ তলাতে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা টয়লেট না থাকা।