আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯
আল কুরআন (আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯) ৩০. এগুলো (হজ্বের বিধান)। এ ছাড়া যে, আল্লাহ এবং পবিত্র (স্থান ও অনুষ্ঠান) সমূহের প্রতি সম্মান দেখাবে, তার প্রভ...
বিস্তারিতনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন
সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয...
বিস্তারিতবাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো
নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো। নিঃসন্দেহে এই সরকার একটি বিপ্লবোত্তর সরক...
বিস্তারিতকরোনার
প্রকোপ যখন বিশ্বের অন্যান্য দেশ ছাড়িয়ে বাংলাদেশে হানা দিয়েছে তখনো বিষয়টার গভীরতা
বুঝে উঠতে পারিনি। বেশ আগ্রহ উচ্ছ্বাস নিয়েই বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের দাবিতে ক্লাস পরীক্ষা
বর্জন করেছিলাম। ভেবেছিলাম, যাক এই অজুহাতে একটা ভ্যাকেশন পাওয়া গেলে মন্দ কী? বিশ্ববিদ্যালয়
বন্ধ হলো কিন্তু ভ্যাকেশনটা যে এত দীর্ঘ হবে তা আমরা কেউ স্বপ্নেও ভাবতে পারিনি। দীর্ঘ
প্রতিক্ষা শেষে ১৮ মাস পরে খুলেছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এতদিন পর ক্যাম্পাসে এসে মনে
হলো যেন নতুন জীবন ফিরে পেয়েছি। তবে দেখা পেলাম নতুন বাস্তবতার। দ্রব্যমূল্যে আগুন।
করোনা প্রকোপের আগে তেল ছিলো ১১০ টাকা লিটার এখন ১৬০। যে চাল ছিলো ৫৫ টাকা কেজি এখন
সেটা ৬৫। ডিমের হালি ছিলো ৩২ বা ৩৪ টাকা এখন ৪০। অন্যান্য সবজি আর মাছ মাংসের কথা বাদই
দিলাম। চোখ বন্ধ করে ভাবছিলাম, ১৮ মাস আগে আব্বুর যা বেতন ছিলো এখন কি ডবল হয়ে গেছে?
ভাবতে ভাবতে হঠাৎ মনে পড়লো আমার সেই
বন্ধুর
কথা, যে টিউশন করেই তার সব খরচ চালিয়েও বাসায় টাকা পাঠায়। এখন তার কী অবস্থা? এই অবস্থার
অবসানইবা হবে কীভাবে? দ্রব্যমূল্যের দুর্বিপাক কিন্তু এখনো শেষ হয়নি।
নুসরাত
জাহান শুচি
শিক্ষার্থী,
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ে
মনরোগ
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আটটি হলের মধ্যে খালেদা জিয়া হল অন্যতম। এটি ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। হলটি পুরাতন হওয়ায় এখানে মাঝে মাঝে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটসহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলেও কর্তৃপক্ষের জোরালো কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না।
ঢাকার দোহারে সাবেক রতন চত্বরে স্থাপিত মূর্তিটি ভেঙে রাস্তার উপর রাখা হয়। এক মাস অতিক্রম হলেও এখন পর্যন্ত সেই মূর্তিটার ভাঙা অংশ প্রধান সড়ক থেকে অপসারণ করা হয়নি। এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন শত শত বাস, ট্রাক, মোটরসাইকেল, রিকশা, ইজিবাইক ও অন্যান্য যানবাহন চলাচল করে।
ব্যাপক ঋণ জালিয়াতির মাধ্যমে লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। গুঞ্জন উঠেছে যে, এই সব ঋণ কেলেংকারীর পিছনে সাবেক সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্তাব্যক্তিরা জড়িত। এস আলম এখন স্বপরিবারে বিদেশে পলাতক। এস আলম গ্রুপের সবগুলো ব্যাংকে তারল্য ঘাটতি। গ্রাহকদের টাকা দিতে পারছেন না কোনো ব্যাংক।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ। এই ৭৫৩ একরের ক্যাম্পাসকে বলা হয় ‘প্রাচ্যের ক্যামব্রিজ’। বাংলাদেশের প্রথম স্বয়ংসম্পূর্ণ ডিজিটাল ক্যাম্পাস বলেও দাবি করে রাবি প্রশাসন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নানান সেক্টরে রয়েছে অসম্পূর্ণতা। এর মধ্যে অন্যতম হলো নিচ তলাতে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা টয়লেট না থাকা।