অনুসরন করুন :

আল-হাদীস

রাসূলুল্লাহ সা. ইরশাদ করেছেন

উমর ইবনুল খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তা’য়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে এমনভাবে রুজী দান করা হবে যেমন পাখীদেরকে রুজী দান করা হয়।

বিস্তারিত
রাসূল সা. ইশরাদ করেছেন

হযরত ইয়ালা ইবনু সাদ্দাদ রা. বলেন, আমার পিতা হযরত সাদ্দাদ রা. এই ঘটনা বর্ণনা করেছেন এবং হযরত উবাদা রা. যিনি সেই সময় উপস্থিত ছিলেন উক্ত ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন যে, একবার আমরা নবী কারীম রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের খেদমতে উপস্থিত ছিলাম।

বিস্তারিত
রাসূল সা. ইশরাদ করেছেন

আনাস রা. বলেন, আমি নবী কারীম রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ইরশাদ করতে শুনেছি যে, যখন কেয়ামতের দিন হবে তখন আমাকে সুপারিশ করার ইজাযত দেওয়া হবে।

বিস্তারিত
রাসূল সা. ইশরাদ করেছেন,

ওকাবা ইবনু আমের রা. বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি গুনাহ করে অত:পর নেক আমল করতে থাকে। তার দৃষ্টান্ত ঐ ব্যক্তির মতো যার শরীরে একটি আঁটসাঁট লৌহবর্ম থাকে, যা দ্বারা শ্বসরুদ্ধ করে রাখে। অত:পর সে কোন নেক আমল করে যার কারণে ঐ লৌহবর্মের একটি আংটা খুলে যায়।

বিস্তারিত
রাসূল সা. ইশরাদ করেছেন,

আনাস রা. বলেন, আমি নবী কারীম রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ইরশাদ করতে শুনেছি যে, যখন কেয়ামতের দিন হবে তখন আমাকে সুপারিশ করার ইজাযত দেওয়া হবে। আমি আরজ করব, হে আমার রব! এরূপ প্রত্যেক ব্যক্তিকে জান্নাতে দাখিল করে দিন যার অন্তরে সরিষার দানা পরিমানও (্ঈমান) রয়েছে।

বিস্তারিত
রাসূল সা. ইশরাদ করেছেন,

আবু হুরাইরা রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, মুয়াযযিনের গুনাহ ঐ স্থান পর্যন্ত মাফ করে দেওয়া হয় যে স্থান পর্যন্ত তার আযানের আওয়াজ পৌঁছায়। (অর্থাৎ যদি এত দূর পর্যন্ত জায়গা তার গুনাহ দ্বারা ভরে যায় তবুও সমুদয় গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়) প্রাণী ও নিষ্প্রাণ যারা মুয়াযযিনের আওয়াজ শুনতে পায় তারা সকলেই কেয়ামতের দিন তার পক্ষে সাক্ষ্য দান করবে।

বিস্তারিত
রাসূলুল্লাহ সা, বলেছেন

হযরত আবু যার রা. হতে বর্ণিত আছে যে, নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমাদের প্রত্যেক ব্যক্তির উপর অবশ্য কর্তব্য যে, তার শরীরের প্রত্যেকটি জোড়ের সুস্থতার শোকর স্বরূপ প্রত্যহ সকালে একটি করে সদকা করে। প্রতিবার সুবহানাল্লাহ বলা সদকা, প্রতিবার আলহামদুলিল্লাহ বলা সদকা, প্রতিবার লা-ইলাহা ইল­াল­াহু বলা সদকা, প্রতিবার আল্লাহু আকবার বলা সদকা, ভালো কাজের হুকুম করা সদকা, অন্যায় কাজ হতে বাধা প্রদান করা সদকা এবং প্রত্যেক জোড়ের শোকর আদায়ের জন্য চাশতের সময় দুই রাকাত (নামায) পড়া যথেষ্ট হয়ে যাবে। (মুসলিম)

বিস্তারিত
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন

হযরত আবু হুরাইরা রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি উত্তমরূপে অযূ করে এবং অযূকে পরিপূর্ণরূপে করে। অত:পর সে শুধু নামাযের উদ্দেশ্যে মসজিদে আসে আল্লাহ তায়ালা সেই বান্দার উপর এমন খুশী হন যে রূপ দূরে চলে যাওয়া কোন আত্মীয় হঠাৎ আগমন করলে ঘরের লোকে খুশী হয়। (ইবনু খুযাইমাহ)

বিস্তারিত
আল হাদীস

হযরত আবু হুরাইরা রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যারা অন্ধকারে মসজিদের দিকে যায় কেয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে (চারদিক) আলোকিত করে এমন নূর দ্বারা নূরান্বিত করবেন। (তাবারানী, মাজমায়ে যাওয়ায়েদ) হযরত আবু হুরাইরা রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি এক নামাযের পর আরেক নামাযের অপেক্ষায় বসে থাকে সেই ঘোড়সওয়ারের ন্যয় যারা ঘোড়া তাকে নিয়ে দ্রুতগতিতে আল্লাহর রাস্তায় দৌড়ায়। নামাযের অপেক্ষাকারী (নফস ও শয়তানের বিরুদ্ধে) সবচেয়ে বড় আত্মরক্ষা ব্যুহে অবস্থান করে। (মুসনাদে আহমাদ, তাবারানী, তারগীব)

বিস্তারিত
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন

আবু আইয়ুব রা. বলেন, আমি যখনি তোমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর পিছনে নামায পড়েছি, তাকে নামায শেষ করে এই দোয়া পড়তে শুনেছি। (যার অর্থ:) হে আল্লাহ, আমার সমস্ত ভুল-ভ্রান্তি ও গুনাহ মাফ করে দিন, হে আল্লাহ, আমাকে উন্নতি দান করুন, আমার ত্রুটি-বিচ্যুতি দূর করে দিন এবং আমাকে উত্তম আমল ও উত্তম আখলাকের প্রতি হিদায়াত দান করুন, কারণ উত্তম আমল ও উত্তম আখলাকের প্রতি হিদায়াত আপনি ব্যতিত আর কেউ দিতে পারে না।

বিস্তারিত