আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯
আল কুরআন (আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯) ৩০. এগুলো (হজ্বের বিধান)। এ ছাড়া যে, আল্লাহ এবং পবিত্র (স্থান ও অনুষ্ঠান) সমূহের প্রতি সম্মান দেখাবে, তার প্রভ...
বিস্তারিতনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন
সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয...
বিস্তারিতবাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো
নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো। নিঃসন্দেহে এই সরকার একটি বিপ্লবোত্তর সরক...
বিস্তারিত
ছবি : সংগৃহীত
সংস্কার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫: অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ ধ্বংসের ৩৩ বছর পূর্তির এই দিনে, ভারতের উত্তর প্রদেশের ঐতিহাসিক সেই ঘটনার স্মরণে পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার বেলডাঙায় ‘বাবরি মসজিদ’ নামে নতুন একটি মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শনিবার অনুষ্ঠানের এই দায়িত্ব পালন করবেন তৃণমূল কংগ্রেস থেকে বহিষ্কৃত বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। এ আয়োজনকে কেন্দ্র করে এলাকায় কোনো ধরনের সাম্প্রদায়িক অস্বস্তি বা উত্তেজনা সৃষ্টি না হয় এমন সতর্ক অবস্থান নিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। কলকাতা হাইকোর্টও রাজ্য প্রশাসনকে বিশেষভাবে নির্দেশ দিয়েছে যাতে জননিরাপত্তা নিশ্চিত করে সম্ভাব্য উত্তেজনা প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
হাইকোর্টে মামলার শুনানিতে ডেপুটি সলিসিটর জেনারেল রাজদীপ মজুমদার জানান, সিআইএসএফের ১৯টি কোম্পানি ইতোমধ্যে এলাকায় অবস্থান নিয়েছে। তার পাশাপাশি র্যাফের ইউনিটসহ প্রায় ৩,৫০০ সদস্য রেজিনগর ও আশপাশের এলাকায় মোতায়েন রয়েছে। ১২ নম্বর জাতীয় সড়ককে নিরাপদ রাখতে বিএসএফের দুই কোম্পানি প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি সুজয় পাল ও বিচারপতি পার্থ সারথি সেনের ডিভিশন বেঞ্চ স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছে যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে এবং সাধারণ মানুষের জীবন ও সম্পদ সুরক্ষিত রাখতে হবে।
অন্যদিকে, কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকেও নিরাপত্তা জোরদার করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মুর্শিদাবাদ এলাকায় ইতোমধ্যে আধা-সামরিক বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে, যাতে পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। শনিবার দুপুর ১২টায় শুরু হবে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের মূল অনুষ্ঠান। হুমায়ুন কবীর জানিয়েছেন, পুরো আয়োজনটি হবে ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতায়। প্রায় দুই ঘণ্টা কোরআন তেলাওয়াত করা হবে, কোনো রাজনৈতিক বক্তৃতা বা দলীয় প্রতীক ব্যবহার করা হবে না। তিনি আরও বলেন, দুই হাজার স্বেচ্ছাসেবক উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠানটি পরিচালনায় সহায়তা করবেন। তিন বছরের মধ্যে মসজিদ নির্মাণ সম্পন্ন করার পরিকল্পনা রয়েছে, যার সব ব্যয় বহন করবেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। পাশাপাশি শান্তিপূর্ণ আয়োজন নিশ্চিত করতে তিনি পুলিশের সহায়তা কামনা করেছেন। এদিকে তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ পুরো ঘটনাটিকে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র বলে দাবি করেছেন। তার মতে, আসন্ন রাজ্য নির্বাচনকে সামনে রেখে বিরোধী দলগুলো তৃণমূলকে ঘিরে বিভ্রান্তি তৈরি করার চেষ্টা করছে। আদালতের নির্দেশের পর রাজ্য প্রশাসন ও কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা সংস্থাগুলো পরিস্থিতির প্রতি গভীর নজর রাখছে।
রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বসু জনগণকে শান্তি বজায় রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, কোনো উস্কানিমূলক বক্তব্য বা ভুয়া গুজবে কান দেওয়া যাবে না। এ ছাড়া তিনি রাজভবনে ‘অ্যাক্সেস পয়েন্ট সেল’ গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন, যার নেতৃত্ব দেবেন অবসরপ্রাপ্ত আইএএস কর্মকর্তা এসকে পট্টনায়েক। এই সেল সম্ভাব্য অশান্তি পরিস্থিতি নজরদারি করবে। উল্লেখ্য, ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর হিন্দুত্ববাদী উগ্রবাদী সংগঠনগুলোর হামলায় অযোধ্যার ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদ ভেঙে ফেলা হয়, যা নিয়ে তখনই কলকাতা হাইকোর্টে মামলা হয়েছিল। এর আগেও, ওয়াক্ফ (সংশোধনী) আইনের প্রতিবাদে মুর্শিদাবাদে ব্যাপক সাম্প্রদায়িক সংঘাত ছড়িয়ে পড়েছিল যা এখনও স্থানীয়দের মনে দাগ কেটে আছে।
সংস্কার/ইএফহ
পশ্চিম তীরের হেবরনে পরিস্থিতি আবারও অস্বস্তিকর হয়ে উঠেছে,কারণ ইসরায়েলি প্রশাসন মুসলিমদের জন্য ইব্রাহিমি মসজিদের গেট বন্ধ করে দিয়েছে এবং পুরোনো শহরজুড়ে কঠোর কারফিউ কার্যকর করেছে। দীর্ঘদিন ধরে দখল,টহল এবং বসতি স্থাপনকারীদের উপস্থিতির কারণে উত্তেজনা বিরাজমান এই এলাকা
দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে চলমান ইসরায়েলি সামরিক হামলায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা। এখন সেখানে কেবল ভবন নয়, ভেঙে পড়েছে অসংখ্য মানুষের জীবনও। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ পরিসংখ্যান জানাচ্ছে, অন্তত ৬ হাজার ফিলিস্তিনি তাদের শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ হারিয়েছেন-যার মধ্যে প্রায়
জর্জিয়া ও আজারবাইজান সীমান্ত ঘেঁষা এলাকায় তুরস্কের একটি সি-১৩০ সামরিক পরিবহন বিমান ভয়াবহ দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে। তুরস্কের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বিমানে থাকা ২০ সেনা সদস্যের সবাই প্রাণ হারিয়েছেন। ইউরো নিউজের প্রতিবেদনে জানানো হয়, গতকাল মঙ্গলবার ১১ নভেম্বর ২০২৫, আজারবাইজান থেকে তুরস্কে
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় দিনভর ভয়াবহ বিমান হামলায় নিহত ৪৫ জনের রক্ত শুকানোর আগেই “শান্তির” ঘোষণা দিল দখলদার ইসরাইল। চলতি মাসের যুদ্ধবিরতি চুক্তির এটিই সবচেয়ে বড় পরীক্ষা বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ভয়াবহ বিমান হামলায় ৪৫ জন ফিলিস্তিনিকে হত্যার কয়েক ঘণ্টা