আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯
আল কুরআন (আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯) ৩০. এগুলো (হজ্বের বিধান)। এ ছাড়া যে, আল্লাহ এবং পবিত্র (স্থান ও অনুষ্ঠান) সমূহের প্রতি সম্মান দেখাবে, তার প্রভ...
বিস্তারিতনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন
সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয...
বিস্তারিতবাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো
নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো। নিঃসন্দেহে এই সরকার একটি বিপ্লবোত্তর সরক...
বিস্তারিতওয়াজেদ আলীর ইন্তেকাল
২৪ এপ্রিলঃ বিশিষ্ট সমাজসেবী, দানবীর বিদ্যুৎসাহী টাঙ্গাইলের ওয়াজেদ আলী খান পন্নী ১৩৪৩ বাংলা সালের ১২
বৈশাখ ইন্তেকাল করেন। ১২৭৬ বাংলা সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। মাতৃভাষা বাংলা ছাড়াও
আরবী, ফারসী, উর্দু ও ইংরেজীতে তিনি প্রগাঢ় জ্ঞান লাভ করেন। তিনি তদানিন্তন
বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলার কংগ্রেস ও খেলাফত কমিটির সভাপতি নিযুক্ত হন। পরাধীন ভারতকে
ইংরেজ শাসনমুক্ত করার প্রত্যয়ে গান্ধী সূচীত অসহযোগ আন্দোলনে ভূমিকা রাখতে গিয়ে
তিনি ১৯২১ সালে গ্রেফতার হন ও কারাবরণ করেন। বৃটিশ সরকার মুচলেকার বিনিময়ে তাকে
মুক্তি দান করে। কারামুক্তির পর জাতীয় জাগরণের স্বার্থে শিক্ষা, চিকিৎসা, সমাজসেবা ইত্যাদি
ক্ষেত্রে ব্যাপক কর্ম উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তিনি তার পিতামহ সা’দত আলী খান পন্নীর নামানুসারে করোটিয়ায় কলেজ পরিচালনার জন্য
সমকালীন আরেক শিক্ষাবিদ দেশপ্রেমিক প্রিন্সিপাল ইব্রাহীম খাঁ সাহেবের হাতে কলেজের
দায়িত্বভার অর্পণ করেন। তিনি নিজেও মসজিদ,
মাদরাসা
এবং দাতব্য চিকিৎসালয় প্রতিষ্ঠা করেন। এ ছাড়া গরীব ছাত্রদের বৃত্তি দান, রাস্তাঘাট নির্মাণ ও সংস্কার, ক‚প খনন, ইত্যাদিসহ বহু জনহিতকর কাজ সম্পন্ন করেন। ১৯৬২ সালের ২১
ফেব্র“য়ারী তিনি দেশ ও জাতির কল্যাণে
তাঁর বিরাট জমিদারী দান করেছেন। হুগলির হাজী মুহসীনের পর এতবড় দানের ঘটনা আর
ঘটেনি।
মুসলমানদের শিক্ষা,
বাঙ্গালী
সাহিত্য-সংস্কৃতি, রাজনীতি ও অর্থনৈতিক
উন্নয়নে তাঁর অবদান ও সর্বশেষ প্রজার কল্যাণে তার জমিদারী দান ইত্যাদি তাঁকে এক
জীবন্ত কিংবদন্তীতে পরিণত করে। জনগণের কাছে তিনি এতটাই সম্মান ও শ্রদ্ধা অর্জন
করেন যে, তাঁর ডাক নামানুসারে লোকেরা
তাঁকে ‘আতিয়ার চাঁদ’ বলে উপাধি দান করে।
জেনারেল আতাউল গণী ওসমানী ১৯১৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর পিতার কর্মস্থল সুনামগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। ওসমানীর মাতা ও পিতা যথাক্রমে জাবেদা খাতুন ও খান বাহাদুর মফিজুর রহমান। স্কুলে বাল্য শিক্ষা লাভের পর গভর্নমেন্ট হাইস্কুল থেকে কৃতিত্বের সাথে ওসমানী ম্যাট্রিক পাস করেন। এরপর তিনি ১৯৩৪ সালে আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ১৯৩৮ সালে তিনি মাস্টার্স ডিগ্রীর প্রাথমিক পর্যায়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। ওসমানী নিজ মেধা বলে ১৯৩৯ সালে ক্যাডেট হিসেবে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন। ১৯৪৮ সালে তিনি পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন।
স্মরণীয় বরণীয় আগস্ট ২০২৪
মৌলভী মুজিবুর রহমানের ইন্তেকাল ২৬ এপ্রিলঃ বিশিষ্ট সাংবাদিক, সাহিত্যিক ও সমাজসেবক মৌলভী মুজিবুর রহমান ১৯৪০ সালের ২৬ এপ্রিল ইন্তেকাল করেন। চব্বিশ পরগণা জেলার বশিরহাটের নেহালপুরে ১৮৭৩ সালের ২২ জানুয়ারী তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তিনি এন্ট্রাস পাস করে কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজে এফএ পর্যন্ত অধ্যায়ন শেষে সরকারী চাকুরী ও কিছুদিন ব্যবসা করার পর সাংবাদিকতায় নিয়োজিত হন। কলকাতার সাপ্তাহিক ইসলাম রবিতে ক’বছর সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
নারী সমাজকে যিনি জ্ঞানের আলো, জাগরণের মন্ত্র এবং উজ্জীবনের উৎসাহ দিয়ে অন্ধকার থেকে আলোয় আনার কান্ডারী ভূমিকা পালন করেছেন তিনি হলেন বেগম শামসুন নাহার মাহমুদ। এ মনীষী ১৯৬৪ সালে ১০ এপ্রিল ঢাকায় ইন্তেকাল করেন। ১৯০৮ সালে ফেনী জেলার গুথুমা গ্রামের এক ঐতিহ্যবাহী মুসলিম পরিবারে তার জন্ম। প্রাথমিক শিক্ষা অর্জনের