আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯
আল কুরআন (আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯) ৩০. এগুলো (হজ্বের বিধান)। এ ছাড়া যে, আল্লাহ এবং পবিত্র (স্থান ও অনুষ্ঠান) সমূহের প্রতি সম্মান দেখাবে, তার প্রভ...
বিস্তারিতনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন
সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয...
বিস্তারিতবাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো
নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো। নিঃসন্দেহে এই সরকার একটি বিপ্লবোত্তর সরক...
বিস্তারিত
ছবি : সংগৃহীত
সংস্কার ০১ ডিসেম্বর ২০২৫: প্রযুক্তির অগ্রগতির দুনিয়ায় এক নতুন বিস্ময়ের জন্ম হয়েছে,যা শুনলে অবাক না হয়ে উপায় নেই। মানুষকে টেক্কা দিয়ে মানুষের মতোই দেখতে এক রোবট অভাবনীয়ভাবে ১০৬.২৮৬ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে ইতিহাস গড়ে ফেলেছে। প্রায় ৬৬ মাইল এই পথচলার কৃতিত্ব রোবটটিকে জায়গা করে দিয়েছে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস–এর সম্মানজনক তালিকায়,যেন কোনো সাই-ফাই সিনেমার দৃশ্য বাস্তবে ফুটে উঠেছে চীনের রাস্তায়। এজিবট (AgiBot) নামের চীনা রোবোটিক্স কোম্পানির তৈরি A2 নামের এই রোবট মাত্র চার দিনে ১০ থেকে ১৩ নভেম্বরের মধ্যে তার রেকর্ড গড়া যাত্রা সম্পন্ন করে। যাত্রার শুরু ছিল জিয়াংসুর জিনজি লেক এলাকায়,আর লক্ষ্যস্থল ছিল সাংহাইয়ের বিখ্যাত বান্ড ওয়াটারফ্রন্ট।
শহরের জটিল রাস্তা,বিভিন্ন উচ্চতা,ব্যস্ত পরিবেশ এবং রাতের অন্ধকারসহ নানা চ্যালেঞ্জ সামলেও A2 পুরো পথ পাড়ি দিয়েছে সম্পূর্ণ নিজের সক্ষমতায়। রোবটটি ছিল পুরোপুরি অটোনোমাস,অর্থাৎ মানুষের কোনো নির্দেশনা ছাড়া নিজেই পথ চিনেছে,সিগন্যাল মান্য করেছে,পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ব্যাটারি-সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে রোবটটি থেমে না গিয়ে বারবার ব্যাটারি বদলে নিয়েছে,যাতে তার গতি বা কার্যক্ষমতা কখনো থমকে না যায়। এই টানা কার্যক্রমই যাত্রাকে করেছে আরও উল্লেখযোগ্য।
AgiBot–এর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ওয়াং চুয়াং বলেন,“সুঝো থেকে সাংহাই পর্যন্ত একটানা হাঁটা অনেক মানুষের পক্ষেই কঠিন,অথচ আমাদের রোবট তা অসাধারণভাবে করেছে।” এই মন্তব্য শুধু রোবটটির সক্ষমতাই নয়,বরং উন্নত প্রযুক্তিগত সিস্টেমের শক্তিকেও তুলে ধরে।
রোবটটির নেভিগেশন শক্তিকে আরও বাড়িয়েছে এর দুটি GPS মডিউল,লিডার (LiDAR) স্ক্যানার এবং ইনফ্রারেড ক্যামেরা। এই সমন্বিত সেন্সরগুলো দিন–রাত,আলো–অন্ধকার যেকোনো পরিস্থিতিতেই তাকে সঠিক পথে চলতে সাহায্য করেছে,একই সঙ্গে ভারসাম্য বজায় রাখতে ভূমিকা রেখেছে।
গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস A2–এর এই কীর্তিকে ‘অটোনোমাস’ ক্যাটেগরিতে নথিভুক্ত করেছে। অর্থাৎ পুরো যাত্রাতেই রোবটটি নিজস্ব মস্তিষ্ক,সেন্সর এবং সফটওয়্যার প্রযুক্তির ওপর ভরসা করে সামনে এগিয়ে গেছে।
এই রেকর্ড শুধু প্রযুক্তিগত সাফল্যের সংখ্যা নয়; এটি ভবিষ্যতের রোবোটিক্স সম্ভাবনার দিক নির্দেশনা। ভবিষ্যতে এমন রোবটরা শহরে ডেলিভারি সার্ভিস থেকে শুরু করে হোটেল সেবা,এমনকি দুর্গম এবং বিপজ্জনক এলাকায় মানুষের পরিবর্তে কাজ করতেও সক্ষম হতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন,এত দীর্ঘ পথ হাঁটার ক্ষমতা শুধু ব্যালেন্স সিস্টেমের উন্নতি নয়;এটি ব্যাটারি ব্যবস্থাপনাকেও নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। যদিও ব্যাটারির সীমাবদ্ধতা পুরোপুরি দূর হয়নি,তবুও এই সাফল্য দেখিয়ে দিচ্ছে যে শিগগিরই টেসলার অপটিমাসসহ বিশ্বমানের রোবটদের সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার ক্ষমতা অর্জন করবে চীনের AgiBot A2।
সব মিলিয়ে এই অর্জন প্রমাণ করেছে মানুষের পাশাপাশি জটিল কাজের ক্ষেত্রেও রোবটরা ধীরে ধীরে নিজেদের জায়গা তৈরি করে নিচ্ছে এবং আগামী দিনের কর্মজগতে তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে প্রস্তুত।
সংস্কার/ইএফহ
আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে ন্যাশনাল ইক্যুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) সিস্টেম চালু হতে যাচ্ছে। এ অবস্থায় বাজারে থাকা মজুদ ও পাইপলাইনের আনঅফিশিয়াল মোবাইল ফোন বিক্রি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বুধবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, সচিবালয়ে হ্যান্ডসেট উৎপাদক, বিটিআরসি ও
মানবদেহের প্রতিটি কোষে থাকা মাইটোকন্ড্রিয়া অক্সিজেন ব্যবহার করে খাদ্যকে শক্তিতে রূপান্তর করে, তাই বহুদিন ধরেই একে ‘এনার্জি ফ্যাক্টরি’ বলা হয়। তবে এবার সেই পরিচিত অঙ্গাণুই বিজ্ঞানীদের চোখে নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত খুলে দিয়েছে কারণ এটি বয়সে জীর্ণ হতে থাকা কোষকে আবারও সক্রিয় করে তুলতে সক্ষম হতে পারে।
বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশিদের সুবিধা বাড়াতে বিএমইটি কার্ডধারীদের জন্য মোবাইল আনার নিয়মে নতুন সুযোগ যুক্ত হয়েছে। এখন তারা দেশে ফেরার সময় শুল্কমুক্তভাবে সর্বোচ্চ তিনটি মোবাইল ফোন আনতে পারবেন। একই সঙ্গে ক্লোন করা হ্যান্ডসেট, চুরি-ছিনতাই হওয়া মোবাইল এবং রিফারবিশড ফোন আমদানি
বিশ্বজুড়ে ক্রমবর্ধমান সাইবার হুমকির মধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি প্রস্তুত র্যানসমওয়্যার মোকাবিলায়-এমন তথ্য উঠে এসেছে সাইবার নিরাপত্তা সংস্থা সফোস-এর সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে। প্রতিষ্ঠানটি সম্প্রতি প্রকাশ করেছে তাদের বার্ষিক গবেষণা প্রতিবেদন ‘স্টেট অব র্যানসমওয়্যার ইন এডুকেশন