আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯
আল কুরআন (আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯) ৩০. এগুলো (হজ্বের বিধান)। এ ছাড়া যে, আল্লাহ এবং পবিত্র (স্থান ও অনুষ্ঠান) সমূহের প্রতি সম্মান দেখাবে, তার প্রভ...
বিস্তারিতনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন
সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয...
বিস্তারিতবাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো
নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো। নিঃসন্দেহে এই সরকার একটি বিপ্লবোত্তর সরক...
বিস্তারিত
ছবি : ইন্টারনেট
সংস্কার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫: বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশিদের সুবিধা বাড়াতে বিএমইটি কার্ডধারীদের জন্য মোবাইল আনার নিয়মে নতুন সুযোগ যুক্ত হয়েছে। এখন তারা দেশে ফেরার সময় শুল্কমুক্তভাবে সর্বোচ্চ তিনটি মোবাইল ফোন আনতে পারবেন। একই সঙ্গে ক্লোন করা হ্যান্ডসেট, চুরি-ছিনতাই হওয়া মোবাইল এবং রিফারবিশড ফোন আমদানি একেবারে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ১ ডিসেম্বর সচিবালয়ে এনবিআর, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ এবং বিটিআরসির যৌথ বৈঠকে মোবাইল আমদানি ও রেজিস্ট্রেশন নিয়ে সাতটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হয়। সভায় জানানো হয়, দেশে আসা প্রবাসীরা ৬০ দিন পর্যন্ত ফোন রেজিস্ট্রেশন ছাড়াই ব্যবহার করতে পারবেন। তবে ৬০ দিনের বেশি অবস্থান করলে স্মার্টফোন রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক হবে।
বিএমইটি কার্ডধারীরা নিজস্ব ব্যবহারের ফোনের সঙ্গে অতিরিক্ত দুটি নতুন ফোন দেশে আনতে পারবেন সম্পূর্ণ ট্যাক্স ছাড়াই। আর চতুর্থ ফোন আনতে চাইলে শুল্ক পরিশোধ করতে হবে। অন্যদিকে, যাদের বিএমইটি কার্ড নেই, তারা নিজের ব্যবহারের ফোনের পাশাপাশি একটি অতিরিক্ত ফোন ফ্রি আনতে পারবেন, তবে তার বৈধ চালান বা কাগজপত্র সঙ্গে রাখতে হবে। বৈধ আমদানি উৎসাহিত করতে স্মার্টফোনের ওপর বিদ্যমান ৬১ শতাংশ শুল্ক কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শুল্ক কমলে দেশের ফ্যাক্টরি-উৎপাদিত মোবাইলের শুল্ক ও ভ্যাটও নতুনভাবে সমন্বয় করা হবে, যাতে স্থানীয় অবকাঠামো বা বিদেশি বিনিয়োগ কোনোভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
প্রবাসীদের সতর্ক করে বলা হয়, তাদের নামে অন্য কেউ সিম নিবন্ধন করলে সাইবার অপরাধ, অনলাইন প্রতারণা, মোবাইল ব্যাংকিং জালিয়াতিসহ নানা সমস্যার ঝুঁকি তৈরি হয়। তাই নিজের নামে নিবন্ধিত সিমই ব্যবহার করার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। ১৬ ডিসেম্বরের আগে বাজারে থাকা অবৈধ আমদানিকৃত ফোনের মধ্যে যেগুলোতে বৈধ আইএমইআই নম্বর আছে, সেগুলোকে হ্রাসকৃত শুল্কে বৈধ করার সুযোগ চালু করা হচ্ছে। তবে ক্লোন বা রিফারবিশড ফোন কোনোভাবেই এই সুবিধা পাবে না। এছাড়া জানানো হয়, বর্তমান ব্যবহৃত সচল ফোনগুলো ১৬ ডিসেম্বরের আগে কোনোভাবেই বন্ধ হবে না। নাগরিকদের সতর্ক করা হয়েছে—বৈধ আইএমইআই ছাড়া নতুন হ্যান্ডসেট না কিনতে এবং গুজবে কান না দিতে। অবৈধভাবে পুরনো ফোনের ডাম্পিং, কেসিং বদলে ইলেকট্রনিক বর্জ্য আনার প্রবণতা এবং মোবাইল চোরাচালান ঠেকাতে বিমানবন্দর ও স্থলবন্দরে নজরদারি জোরদার করা হবে। ভারত, থাইল্যান্ড ও চীন ফেরত ফ্লাইটগুলোতে বিশেষ নজরদারি চালানোর পাশাপাশি কাস্টমস থেকে নিয়মিত অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রস্তাবিত টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশ (সংশোধনী) ২০২৫ অনুযায়ী, মোবাইল সিমের আইএমইআই ও রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত তথ্য নিরাপদে সংরক্ষণ নিশ্চিত করা হবে এবং নিয়ম লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে - এ ধরনের পরামর্শও সভায় জানানো হয়, যেন কেউ ভুয়া তথ্য ছড়িয়ে বিভ্রান্তি তৈরি না করে।
সংস্কার/ইএফহ
আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে ন্যাশনাল ইক্যুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) সিস্টেম চালু হতে যাচ্ছে। এ অবস্থায় বাজারে থাকা মজুদ ও পাইপলাইনের আনঅফিশিয়াল মোবাইল ফোন বিক্রি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বুধবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, সচিবালয়ে হ্যান্ডসেট উৎপাদক, বিটিআরসি ও
মানবদেহের প্রতিটি কোষে থাকা মাইটোকন্ড্রিয়া অক্সিজেন ব্যবহার করে খাদ্যকে শক্তিতে রূপান্তর করে, তাই বহুদিন ধরেই একে ‘এনার্জি ফ্যাক্টরি’ বলা হয়। তবে এবার সেই পরিচিত অঙ্গাণুই বিজ্ঞানীদের চোখে নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত খুলে দিয়েছে কারণ এটি বয়সে জীর্ণ হতে থাকা কোষকে আবারও সক্রিয় করে তুলতে সক্ষম হতে পারে।
প্রযুক্তির অগ্রগতির দুনিয়ায় এক নতুন বিস্ময়ের জন্ম হয়েছে,যা শুনলে অবাক না হয়ে উপায় নেই। মানুষকে টেক্কা দিয়ে মানুষের মতোই দেখতে এক রোবট অভাবনীয়ভাবে ১০৬.২৮৬ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে ইতিহাস গড়ে ফেলেছে। প্রায় ৬৬ মাইল এই পথচলার কৃতিত্ব রোবটটিকে জায়গা করে দিয়েছে গিনেস ওয়ার্ল্ড
বিশ্বজুড়ে ক্রমবর্ধমান সাইবার হুমকির মধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি প্রস্তুত র্যানসমওয়্যার মোকাবিলায়-এমন তথ্য উঠে এসেছে সাইবার নিরাপত্তা সংস্থা সফোস-এর সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে। প্রতিষ্ঠানটি সম্প্রতি প্রকাশ করেছে তাদের বার্ষিক গবেষণা প্রতিবেদন ‘স্টেট অব র্যানসমওয়্যার ইন এডুকেশন