আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯
আল কুরআন (আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯) ৩০. এগুলো (হজ্বের বিধান)। এ ছাড়া যে, আল্লাহ এবং পবিত্র (স্থান ও অনুষ্ঠান) সমূহের প্রতি সম্মান দেখাবে, তার প্রভ...
বিস্তারিতনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন
সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয...
বিস্তারিতবাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো
নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো। নিঃসন্দেহে এই সরকার একটি বিপ্লবোত্তর সরক...
বিস্তারিত
ছবি : সংগৃহীত
সংস্কার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫: দীর্ঘ রাজনৈতিক পথচলায় একসঙ্গে থাকার পর, প্রায় দুই দশকের শরিকানা সম্পর্ক শেষ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ লেবার পার্টি, এমন ঘোষণা এসেছে তাদের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী সভা থেকে। ২০০৬ সাল থেকে বিএনপির ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে সমমনা জোট, এরপর ১৮ দল এবং পরে ২০ দলীয় জোটে থেকে দলটি নিয়মিত গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে আসছিল। ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরানের নেতৃত্বে তারা রাজপথে যুগপৎ কর্মসূচি, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার সংগ্রাম ও ফ্যাসিবাদবিরোধী ধারাবাহিক আন্দোলনে বিএনপির অন্যতম বিশ্বস্ত অংশীদার হিসেবে পরিচিত ছিল। শুক্রবার ৫ ডিসেম্বর ২০২৫, দুপুর ২টায় নয়া পল্টনে দলীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাহী কমিটির সভায় এই গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন পার্টির চেয়ারম্যান ডা. ইরান। দীর্ঘ সহযোগিতার ইতিহাস তুলে ধরে দলটি জানায়, বেগম খালেদা জিয়াকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে ডাকা হরতালে চেয়ারম্যানের গ্রেফতার, যুবলীগের সহিংস হামলা, অসংখ্য মিথ্যা মামলা, পাঁচ দফা কারাবরণ, জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানে দলের দুই কর্মীর প্রাণহানি এসবই প্রমাণ করে বিএনপির আন্দোলনে লেবার পার্টি সবচেয়ে নিবেদিত ও ত্যাগী হিসেবে ভূমিকা রেখেছে। কিন্তু লেবার পার্টির দাবি, বিএনপি সেই দীর্ঘ ভ্রাতৃত্ব ও যৌথ সংগ্রামকে গুরুত্ব দেয়নি। বিশেষ করে নানা রাজনৈতিক সংকটে পাশে থাকার পরও সম্পর্কের মূল্যায়ন হয়নি বলে তাদের অভিমত। ফলে জাতীয় নির্বাহী কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তে জানানো হয় এখন থেকে বিএনপির সঙ্গে সব ধরনের রাজনৈতিক সম্পর্ক, জোটগত সহযোগিতা, সমন্বিত কর্মসূচি ও ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক সহযাত্রা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করা হলো।
ঘোষণায় আরও বলা হয়, দলটি এখন থেকে জনগণের অধিকার, রাষ্ট্র সংস্কার, শোষণমুক্ত ও বৈষম্যহীন সমাজ, জনকল্যাণ এবং গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যকে সামনে রেখে স্বাধীনভাবে রাজনৈতিক অগ্রযাত্রা চালিয়ে যাবে। সভায় উপস্থিত ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান এস এম ইউসুফ আলী, এডভোকেট জোহরা খাতুন জুঁই, হিন্দুরত্ন রামকৃষ্ণ সাহা, মো. মোসলেম উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব খন্দকার মিরাজুল ইসলাম, যুগ্ম মহাসচিব আবদুর রহমান খোকন, মুফতি তরিকুল ইসলাম সাদি, মো. হেলাল উদ্দিন চৌধুরী, মোহাম্মদ রুম্মান সিকদারসহ কেন্দ্রীয় কমিটির অন্যান্য শীর্ষ নেতারা। ছাত্র মিশনের সভাপতি সৈয়দ মো. মিলনও বক্তব্য দেন। উল্লেখ্য, ঝালকাঠির একটি আসন বিএনপি লেবার পার্টিকে ছেড়ে দেবে - এমন আলোচনা চলছিল বলে জানা যায়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই আসনে বিএনপি নিজস্ব প্রার্থী ঘোষণা করলে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া তৈরি হয় লেবার পার্টির ভেতরে, যা সম্পর্কচ্যুতির অন্যতম কারণ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
সংস্কার/ইএফহ
দেবিদ্বারের মানুষের উদ্দেশে শান্তি ও সম্প্রীতির বার্তা তুলে ধরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন ভোট যার পছন্দ, তাকে দিন; তবে রাজনৈতিক মত নিয়ে নিজের পরিবারের ভেতরে কোনো বিরোধ সৃষ্টি করবেন না। তার যুক্তি, ঘরোয়া বিবাদ ক্রমে সহিংসতার পথে নিয়ে যেতে
রাজপথের দাবিনির্ভর আন্দোলন থামবে না এমন অঙ্গীকার জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ঘোষণা করেছেন যে ৮ দল যে পাঁচ দফা দাবি সামনে এনেছে,তা আদায় না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। তার মতে,ইসলামি দলগুলোর যে সমন্বিত ঐক্য এখন গড়ে উঠেছে,সেটিই ভবিষ্যতে
ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের ৪১তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আজ ২৯ নভেম্বর ২০২৫ জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত ‘ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় আন্দোলনের আমীর ড. মওলানা মুহাম্মদ ঈসা শাহেদীর সভাপতির ভাষণ প্রদান করেন। ভাষণে তিনি বলেন, জাতীয় জীবনে সংকট ও সম্ভবনার
বেসরকারী শিক্ষকদের সংগঠন জমিয়াতুল মোদার্রেছীন এর সভাপতি আলহাজ এ এম এম বাহাউদ্দিন বলেছেন, আগামী নির্বাচনে দেশে সমৃদ্ধশালী ইসলামী মূল্যবোধসম্পন্ন সরকার দরকার। যাতে ইসলাম সমৃদ্ধ হয়। ইসলাম দুর্বল হলে মাদ্রাসা শিক্ষাও দুর্বল হবে। তাই আমাদের অনুকুলের একটি সরকার দরকার।