আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯
আল কুরআন (আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯) ৩০. এগুলো (হজ্বের বিধান)। এ ছাড়া যে, আল্লাহ এবং পবিত্র (স্থান ও অনুষ্ঠান) সমূহের প্রতি সম্মান দেখাবে, তার প্রভ...
বিস্তারিতনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন
সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয...
বিস্তারিতবাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো
নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো। নিঃসন্দেহে এই সরকার একটি বিপ্লবোত্তর সরক...
বিস্তারিত(মতামত লেখকের নিজস্ব)
স্বাধীনতার
৫০ বছর পূর্তিতেও শহরাঞ্চলের
পথে-ঘাটে বেওয়ারিশ, অনাহারী
মানুষের দেখা মেলে। ছিন্নমূল,
বেওয়ারিশ এসব অসহায় মানুষের
কাছে ‘স্বাধীনতা’ অর্থবহ হতে পারেনি। স্বাধীনতার
পাঁচ যুগে এসেও সমাজে
দরিদ্র, ছিন্নমূল, বেওয়ারিশ মানুষের সংখ্যা কমার পরিবর্তে দ্বিগুণ
হারে বাড়ছে। এখনো লাখো বাংলাদেশি
প্রতিদিন ফুটপাথে খোলা আকাশের নিচে
মানবেতর জীবন যাপন করছে।
এসব ছিন্নমূল, বেওয়ারিশ মানুষের নেই কোনো আবাসস্থল।
প্রতিদিন অনাহারে, অর্ধাহারে, চিকিৎসার অভাবে ধুঁকে ধুঁকে মৃত্যু হচ্ছে এসব মানুষের। রাস্তায়
বের হলে নিত্যদিন অনেক
মানুষকে রাস্তার পাশে, ফুটপাথে, রেল স্টেশনে, ডাস্টবিনের
পাশে অসুস্থ অবস্থায়, কিংবা হাসপাতালের গেটে পরে থাকতে
দেখা যায়। প্রায়ই বিভিন্ন
হাসপাতালের আশেপাশে অসুস্থ অবস্থায় অনেক মানুষকে পড়ে
থাকতে দেখা গেলেও চিকিৎসার
জন্য হাসপাতালে তাদের ঠাঁই হয় না।
অযত্ন আর অবহেলায় পরে
থাকতে থাকতে এদের কারো কারো
হাত-পা পঁচে পোকা
সৃষ্টি হওয়ার অবস্থা, কেউ মানসিক ভারসাম্যহীন,
কেউবা ক্ষুধার জ্বালায় কাতর। মানবিকতার জায়গা থেকে মানুষজন রাস্তা
দিয়ে যাওয়ার সময় পাঁচ-দশ
টাকা দিয়ে সাহায্য করলেও
এদের পক্ষে কথা বলার মতো
কাউকে খুঁজে পাওয়া যায় না। এভাবে
সেবা-যত্ন, খাদ্য ও উপযুক্ত চিকিৎসার
অভাবে প্রতিদিন কোথাও না কোথাও মারা
যাচ্ছে এসব মানুষ। সমাজে
অনেক বিত্তশালী মানুষ, রাজনৈতিক নেতা ও দায়িত্বশীল
ব্যক্তিবর্গ থাকলেও এসব মানুষকে চিকিৎসা
সেবার মাধ্যমে সুস্থ করে তোলার মতো
লোকের সংখ্যা নগণ্য। তাই সরকারের পক্ষ
থেকে দেশের এসব নিঃস্ব, অসহায়
মানুষদের জন্য স্থায়ী বাসস্থান
ও উপযুক্ত চিকিৎসার জন্য একটি বেওয়ারিশ
হাসপাতাল নির্মাণ করা এখন সময়ের
দাবি।
আরিফুল ইসলাম, শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আটটি হলের মধ্যে খালেদা জিয়া হল অন্যতম। এটি ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। হলটি পুরাতন হওয়ায় এখানে মাঝে মাঝে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটসহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলেও কর্তৃপক্ষের জোরালো কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না।
ঢাকার দোহারে সাবেক রতন চত্বরে স্থাপিত মূর্তিটি ভেঙে রাস্তার উপর রাখা হয়। এক মাস অতিক্রম হলেও এখন পর্যন্ত সেই মূর্তিটার ভাঙা অংশ প্রধান সড়ক থেকে অপসারণ করা হয়নি। এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন শত শত বাস, ট্রাক, মোটরসাইকেল, রিকশা, ইজিবাইক ও অন্যান্য যানবাহন চলাচল করে।
ব্যাপক ঋণ জালিয়াতির মাধ্যমে লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। গুঞ্জন উঠেছে যে, এই সব ঋণ কেলেংকারীর পিছনে সাবেক সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্তাব্যক্তিরা জড়িত। এস আলম এখন স্বপরিবারে বিদেশে পলাতক। এস আলম গ্রুপের সবগুলো ব্যাংকে তারল্য ঘাটতি। গ্রাহকদের টাকা দিতে পারছেন না কোনো ব্যাংক।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ। এই ৭৫৩ একরের ক্যাম্পাসকে বলা হয় ‘প্রাচ্যের ক্যামব্রিজ’। বাংলাদেশের প্রথম স্বয়ংসম্পূর্ণ ডিজিটাল ক্যাম্পাস বলেও দাবি করে রাবি প্রশাসন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নানান সেক্টরে রয়েছে অসম্পূর্ণতা। এর মধ্যে অন্যতম হলো নিচ তলাতে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা টয়লেট না থাকা।