অনুসরন করুন :
আল-কুরআন

আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯

আল কুরআন (আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯) ৩০. এগুলো (হজ্বের বিধান)। এ ছাড়া যে, আল্লাহ এবং পবিত্র (স্থান ও অনুষ্ঠান) সমূহের প্রতি সম্মান দেখাবে, তার প্রভ...

বিস্তারিত
আল-হাদীস

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন

সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয...

বিস্তারিত
সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো

নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো। নিঃসন্দেহে এই সরকার একটি বিপ্লবোত্তর সরক...

বিস্তারিত

বিশেষজ্ঞ নিয়োগ দেয়া জরুরী

দেশের অবস্থা আজ এমন অবস্থানে দাঁড়িয়েছে যে কিছুদিন পরপরই খবরের কাগজ উল্টালে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার খবর মিলে। এ ব্যাপারটি এতবেশি ঘটছে যে, আত্মহত্যার খবরগুলো আমাদের নিকটও স্বাভাবিক হয়ে উঠছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কল্যাণে আত্মহত্যার খবরগুলো খুবই দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে সারাদেশে। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে একজন শিক্ষার্থীকে নানা চড়াই-উৎরাইয়ের মধ্যদিয়ে যেতে হয়। বেশিরভাগ সময়ই এ সকল শিক্ষার্থী প্রয়োজনের সময় মানসিক সাহায্য পাচ্ছে না। মানসিক স্বাস্থ্য শারীরিক স্বাস্থ্যের তুলনায় কোনো অংশেই কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। একজন মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যের যতœ নেয়া কতোটা গুরুত্বপূর্ণ সেটি ঘনঘন আত্মহত্যার ঘটনাগুলো দেখেই আমাদের বুঝার কথা। এতগুলো ঘটনার পরেও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কেন মনরোগ বিশেষজ্ঞ নিয়োগ দেয়া হচ্ছে না তা ভাবনার বিষয়। সকল বিশ্ববিদ্যালয়েই শারীরিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের উদ্দেশ্যে চিকিৎসাকেন্দ্র স্থাপন করা আছে, একই চিকিৎসাকেন্দ্রে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের লক্ষ্যে একটি ইউনিট বরাদ্দ দেয়া খুব একটা কঠিন কাজ নয়। তাই ইউজিসিসহ সকল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, যাতে অতিসত্বর মানসিক

স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের অকালমৃত্যু থেকে রক্ষা করতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মনোরোগ বিশেষজ্ঞ নিয়োগ দেবেন।

নাঈমুল ফারাবি

শিক্ষার্থী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।

0 | দেখেছেন : 28 |

সম্পর্কিত খবর

ক্যাম্পাসের হলে নিরাপত্তা চাই

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আটটি হলের মধ্যে খালেদা জিয়া হল অন্যতম। এটি ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। হলটি পুরাতন হওয়ায় এখানে মাঝে মাঝে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটসহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলেও কর্তৃপক্ষের জোরালো কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না।

প্রধান সড়কে ভাঙা মূর্তি

ঢাকার দোহারে সাবেক রতন চত্বরে স্থাপিত মূর্তিটি ভেঙে রাস্তার উপর রাখা হয়। এক মাস অতিক্রম হলেও এখন পর্যন্ত সেই মূর্তিটার ভাঙা অংশ প্রধান সড়ক থেকে অপসারণ করা হয়নি। এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন শত শত বাস, ট্রাক, মোটরসাইকেল, রিকশা, ইজিবাইক ও অন্যান্য যানবাহন চলাচল করে।

ব্যাংক লুটেরাদের শাস্তি চাই

ব্যাপক ঋণ জালিয়াতির মাধ্যমে লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। গুঞ্জন উঠেছে যে, এই সব ঋণ কেলেংকারীর পিছনে সাবেক সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্তাব্যক্তিরা জড়িত। এস আলম এখন স্বপরিবারে বিদেশে পলাতক। এস আলম গ্রুপের সবগুলো ব্যাংকে তারল্য ঘাটতি। গ্রাহকদের টাকা দিতে পারছেন না কোনো ব্যাংক।

ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত টয়লেট চাই

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ। এই ৭৫৩ একরের ক্যাম্পাসকে বলা হয় ‘প্রাচ্যের ক্যামব্রিজ’। বাংলাদেশের প্রথম স্বয়ংসম্পূর্ণ ডিজিটাল ক্যাম্পাস বলেও দাবি করে রাবি প্রশাসন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নানান সেক্টরে রয়েছে অসম্পূর্ণতা। এর মধ্যে অন্যতম হলো নিচ তলাতে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা টয়লেট না থাকা।