অনুসরন করুন :
আল-কুরআন

আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯

আল কুরআন (আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯) ৩০. এগুলো (হজ্বের বিধান)। এ ছাড়া যে, আল্লাহ এবং পবিত্র (স্থান ও অনুষ্ঠান) সমূহের প্রতি সম্মান দেখাবে, তার প্রভ...

বিস্তারিত
আল-হাদীস

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন

সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয...

বিস্তারিত
সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো

নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো। নিঃসন্দেহে এই সরকার একটি বিপ্লবোত্তর সরক...

বিস্তারিত

বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ

(মতামত লেখকের নিজস্ব)

বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভাঙা আমাদের দেশে নিয়মিত ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর কারণ সবারই কমবেশী জানা। এটা বন্ধ করতে আমাদের নতুন প্রযুক্তিতে বাঁধ নির্মাণ করতে হবে।

বাঁধ তৈরীর আগে বাঁধের মাঝখানে দৈর্ঘ্য বরাবর ৩৬ ইঞ্চি অথবা ৪৮ ইঞ্চি অথবা প্রয়োজনীয় পুরুত্বের এবং প্রায় বাঁধের উচ্চতা পর্যন্ত সোজা অথবা ঢেউখেলানো/আঁকাবাঁকা পাকা দেয়াল (নিচের অংশ ঢালাইসহ) তৈরী করে নিতে হবে। খরচ কমানোর জন্য দেয়াল এবং এর পিলারসমূহ ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত ঢালুও হতে পারে অথবা ওপরের অর্ধেক অংশ কম পুরুত্বের হতে পারে। পরে এই দেয়ালের দুই পাশে মাটি ফেলে দেয়ালটি ঢেকে দিয়ে প্রয়োজনীয় প্রস্তের ও উচ্চতার বাঁধ তৈরী করলে (নদীভাঙন ব্যতীত) ইঁদুর বা মানুষ সহজে বাঁধ নষ্ট করতে পারবে না। কোনো কারণে এক পাশের মাটি সরে গেলেও অপর পাশের মাটি দেয়ালকে সুরক্ষা দেবে। উপরন্ত কোনো অপশক্তি বাঁধ তথা পাকা দেয়ালের ওপরের অংশের ক্ষতিসাধন করলেও তাৎক্ষণিক মেরামতের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত অংশে যাতে লোহার প্লেট বসিয়ে সাময়িক পানির প্রবাহ বন্ধ করা যায়, এ জন্য বাঁধের ড্রয়িংয়ে ওপর থেকে দু-তিন ফুট নিচে স্লট বা অন্য ব্যবস্থা রাখলে খরচও তেমন বাড়বে না। বাঁধের দুই পাশে গাছ লাগাতে হবে। এ পদ্ধতি অবলম্বন করলে বাঁধের দুই পাশের ঢালুতে বাঁধ রক্ষা করার জন্য ব্যয়বহুল ব্লক বসানোর প্রয়োজন হবে না। প্রাথমিকভাবে এতে খরচ বেশী পড়লেও ভাঙার আশঙ্কা না থাকায় দীর্ঘ মেয়াদে এটি সাশ্রয়ী হবে।

সৈয়দ হাসান মাহমুদ

ব্রেভ রয়েল শিপ ম্যানেজমেন্ট, বাংলাদেশ। 

0 | দেখেছেন : 56 |

সম্পর্কিত খবর

ক্যাম্পাসের হলে নিরাপত্তা চাই

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আটটি হলের মধ্যে খালেদা জিয়া হল অন্যতম। এটি ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। হলটি পুরাতন হওয়ায় এখানে মাঝে মাঝে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটসহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলেও কর্তৃপক্ষের জোরালো কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না।

প্রধান সড়কে ভাঙা মূর্তি

ঢাকার দোহারে সাবেক রতন চত্বরে স্থাপিত মূর্তিটি ভেঙে রাস্তার উপর রাখা হয়। এক মাস অতিক্রম হলেও এখন পর্যন্ত সেই মূর্তিটার ভাঙা অংশ প্রধান সড়ক থেকে অপসারণ করা হয়নি। এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন শত শত বাস, ট্রাক, মোটরসাইকেল, রিকশা, ইজিবাইক ও অন্যান্য যানবাহন চলাচল করে।

ব্যাংক লুটেরাদের শাস্তি চাই

ব্যাপক ঋণ জালিয়াতির মাধ্যমে লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। গুঞ্জন উঠেছে যে, এই সব ঋণ কেলেংকারীর পিছনে সাবেক সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্তাব্যক্তিরা জড়িত। এস আলম এখন স্বপরিবারে বিদেশে পলাতক। এস আলম গ্রুপের সবগুলো ব্যাংকে তারল্য ঘাটতি। গ্রাহকদের টাকা দিতে পারছেন না কোনো ব্যাংক।

ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত টয়লেট চাই

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ। এই ৭৫৩ একরের ক্যাম্পাসকে বলা হয় ‘প্রাচ্যের ক্যামব্রিজ’। বাংলাদেশের প্রথম স্বয়ংসম্পূর্ণ ডিজিটাল ক্যাম্পাস বলেও দাবি করে রাবি প্রশাসন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নানান সেক্টরে রয়েছে অসম্পূর্ণতা। এর মধ্যে অন্যতম হলো নিচ তলাতে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা টয়লেট না থাকা।