অনুসরন করুন :
আল-কুরআন

আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯

আল কুরআন (আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯) ৩০. এগুলো (হজ্বের বিধান)। এ ছাড়া যে, আল্লাহ এবং পবিত্র (স্থান ও অনুষ্ঠান) সমূহের প্রতি সম্মান দেখাবে, তার প্রভ...

বিস্তারিত
আল-হাদীস

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন

সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয...

বিস্তারিত
সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো

নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো। নিঃসন্দেহে এই সরকার একটি বিপ্লবোত্তর সরক...

বিস্তারিত

প্রাচীন হাইস্কুলগুলো জাতীয়করণ প্রসঙ্গে

সকল বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান একসঙ্গে জাতীয়করণ সকলেরই দাবি। তবে সরকার পর্যায়ক্রমে স্কুল-কলেজ জাতীয়করণ করছে। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট ও প্রাপ্ত অফিস নথী অনুযায়ী, বাংলাদেশে ১৯২০ সালে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি প্রাপ্ত শতবর্ষের প্রাচীন হাইস্কুল রয়েছে ৩৯০টি। তৎকালীন বৃহত্তর জেলা ঢাকায়-৬৩, চট্টগ্রাম-৩৪, সিলেট-১০, ময়মনসিংহ-৫৭, রংপুর-১৪, রাজশাহী-১০, পাবনা-২৪, নোয়াখালী-২৩, খুলনা-৩২, যশোর-২৮, ফরিদপুর-৪১, দিনাজপুর-৮, বগুড়া-১৪ এবং বাকেরগঞ্জে (বরিশাল)-৩২টি হাইস্কুল ছিল। এর মধ্যে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ হয়েছে। অতি প্রাচীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হওয়ায় সেখানে ব্যাংক, বীমা, অফিস আদালত, রাস্তাঘাট স্থাপিত হয়েছে। শতবর্ষের হাইস্কুলগুলোর অবকাঠামো, নিজস্ব জমি, সম্পদ, দোকান, শিক্ষার্থী সংখ্যা, ফলাফল সকল ক্ষেত্রেই প্রশংসার দাবি রাখে। এসকল সম্পদশালী হাইস্কুলগুলো জাতীয়করণ করলে সরকার কোনভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হবে না, বরং বিদ্যালয়ের নিজস¦ অর্থ দিয়েই জাতীয়করণের খরচ চালানো সম্ভব। প্রথম ধাপে শতবর্ষের প্রাচীন, দ্বিতীয় ধাপে ব্রিটিশ আমলের (১৯৪৭ সাল পর্যন্ত), তৃতীয় ধাপে পাকিস্তান আমলের (১৯৭০ সাল পর্যন্ত) এবং ৪র্থ ধাপে বাংলাদেশ আমলের প্রতিষ্ঠানগুলো জাতীয়করণ করলে সরকারের তেমন আর্থিক সংকট হওয়ার কথা নয়। এমতাবস্থায় পর্যায়ক্রমে সকল হাইস্কুল জাতীয়করণ করার জোর দাবি জানাচ্ছি।ভূপাল চন্দ্র প্রামানিক। 

প্রধান শিক্ষক, নামুজা উচ্চ বিদ্যালয়, বগুড়া।

0 | দেখেছেন : 50 |

সম্পর্কিত খবর

ক্যাম্পাসের হলে নিরাপত্তা চাই

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আটটি হলের মধ্যে খালেদা জিয়া হল অন্যতম। এটি ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। হলটি পুরাতন হওয়ায় এখানে মাঝে মাঝে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটসহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলেও কর্তৃপক্ষের জোরালো কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না।

প্রধান সড়কে ভাঙা মূর্তি

ঢাকার দোহারে সাবেক রতন চত্বরে স্থাপিত মূর্তিটি ভেঙে রাস্তার উপর রাখা হয়। এক মাস অতিক্রম হলেও এখন পর্যন্ত সেই মূর্তিটার ভাঙা অংশ প্রধান সড়ক থেকে অপসারণ করা হয়নি। এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন শত শত বাস, ট্রাক, মোটরসাইকেল, রিকশা, ইজিবাইক ও অন্যান্য যানবাহন চলাচল করে।

ব্যাংক লুটেরাদের শাস্তি চাই

ব্যাপক ঋণ জালিয়াতির মাধ্যমে লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। গুঞ্জন উঠেছে যে, এই সব ঋণ কেলেংকারীর পিছনে সাবেক সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্তাব্যক্তিরা জড়িত। এস আলম এখন স্বপরিবারে বিদেশে পলাতক। এস আলম গ্রুপের সবগুলো ব্যাংকে তারল্য ঘাটতি। গ্রাহকদের টাকা দিতে পারছেন না কোনো ব্যাংক।

ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত টয়লেট চাই

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ। এই ৭৫৩ একরের ক্যাম্পাসকে বলা হয় ‘প্রাচ্যের ক্যামব্রিজ’। বাংলাদেশের প্রথম স্বয়ংসম্পূর্ণ ডিজিটাল ক্যাম্পাস বলেও দাবি করে রাবি প্রশাসন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নানান সেক্টরে রয়েছে অসম্পূর্ণতা। এর মধ্যে অন্যতম হলো নিচ তলাতে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা টয়লেট না থাকা।