আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯
আল কুরআন (আল— হজ্ব : ৩০ থেকে ৩৯) ৩০. এগুলো (হজ্বের বিধান)। এ ছাড়া যে, আল্লাহ এবং পবিত্র (স্থান ও অনুষ্ঠান) সমূহের প্রতি সম্মান দেখাবে, তার প্রভ...
বিস্তারিতনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন
সাঈদ ইবনু আবদুর রহমান মাখযূমী রা. আব্বাদ ইবনু তামীম তৎপিতৃব্য আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয...
বিস্তারিতবাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো
নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হলো। নিঃসন্দেহে এই সরকার একটি বিপ্লবোত্তর সরক...
বিস্তারিতন্যায়
ও সত্যের বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর হচ্ছে গণমাধ্যম। সত্য প্রকাশে নির্ভীক ও জাগ্রত মানসিকতায়
অন্যায় ও দুষ্কৃতকারীদের দুর্গ গুড়িয়ে
দিয়ে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠায় অপ্রতিরোধ্য ভূমিকা রাখে এই গণমাধ্যম। স্বাধীনতার বায়ান্নো
বছরে এসেও এদেশে গণমাধ্যমের নিরাপত্তার প্রশ্ন থেকে যায়, যা নিঃসন্দেহে দুঃখজনক। গণমাধ্যম
আমাদের সমাজের নানান অনিয়ম ও অসঙ্গতি প্রতিনিয়তই
তুলে আনছে। এছাড়াও গণমাধ্যমকর্মীরা সত্য প্রকাশে অনেক সময় নিজেদের জীবন ঝুঁকি নিতেও
পিছপা হোন না। অথচ, এদেশের গণমাধ্যমকর্মীদের
নানা ধরনের হুমকি, গুমের শিকার হতে হচ্ছে। এমনকি ন্যায় ও সত্য প্রকাশ করতে গিয়ে অনেক
গণমাধ্যমকর্মীকে জীবনও দিতে হয়। কিন্তু এটা তো চলতে পারে না। উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশ গড়তে হলে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা এবং
নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। আমরা আশা করব, এ ব্যাপারে রাষ্ট্র এবং সংশ্লিষ্টরা যথাযথ
পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে এগিয়ে আসবেন।
এস.
এম. রাহমান জিকু
শিক্ষার্থী,
চট্টগ্রাম কলেজ।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আটটি হলের মধ্যে খালেদা জিয়া হল অন্যতম। এটি ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। হলটি পুরাতন হওয়ায় এখানে মাঝে মাঝে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটসহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলেও কর্তৃপক্ষের জোরালো কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না।
ঢাকার দোহারে সাবেক রতন চত্বরে স্থাপিত মূর্তিটি ভেঙে রাস্তার উপর রাখা হয়। এক মাস অতিক্রম হলেও এখন পর্যন্ত সেই মূর্তিটার ভাঙা অংশ প্রধান সড়ক থেকে অপসারণ করা হয়নি। এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন শত শত বাস, ট্রাক, মোটরসাইকেল, রিকশা, ইজিবাইক ও অন্যান্য যানবাহন চলাচল করে।
ব্যাপক ঋণ জালিয়াতির মাধ্যমে লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। গুঞ্জন উঠেছে যে, এই সব ঋণ কেলেংকারীর পিছনে সাবেক সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্তাব্যক্তিরা জড়িত। এস আলম এখন স্বপরিবারে বিদেশে পলাতক। এস আলম গ্রুপের সবগুলো ব্যাংকে তারল্য ঘাটতি। গ্রাহকদের টাকা দিতে পারছেন না কোনো ব্যাংক।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ। এই ৭৫৩ একরের ক্যাম্পাসকে বলা হয় ‘প্রাচ্যের ক্যামব্রিজ’। বাংলাদেশের প্রথম স্বয়ংসম্পূর্ণ ডিজিটাল ক্যাম্পাস বলেও দাবি করে রাবি প্রশাসন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নানান সেক্টরে রয়েছে অসম্পূর্ণতা। এর মধ্যে অন্যতম হলো নিচ তলাতে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা টয়লেট না থাকা।