সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......
বিস্তারিত পড়ুননভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......
বিস্তারিত পড়ুনওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......
বিস্তারিত পড়ুনছোট্ট ছোট্ট পুঁতির মতো দেখতে ম্যাগনেট বা চুম্বকীয় বল। জিভের উপর এমন ম্যাগনেট লাগিয়ে প্রায়ই টিকটক ভিডিও শ্যুট করেন টিকটকাররা। দেখে মনে হবে, ঠিক যেন জিভ ফুঁড়ে বসানো হয়েছে ওই বল। বিষয়টা দেখতে মজাদার হলেও এই চুম্বক পেটে যাওয়ার পরিণতি জানেন কি? অঙ্গহানি অথবা মৃত্যু! এমন সতর্কবার্তাই শোনাচ্ছেন ব্রিস্টলের ‘রয়্যাল আলেকজান্দ্রা চিল্ড্রেন্স হাসপাতাল’-এর সার্জেন কোস্টা হিলি। সম্প্রতি সাসেক্সের ছ’বছরের এক শিশুকে মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরিয়ে এনেছেন কোস্টা। সস্তানকে ফিরে পাওয়ার পর অন্য অভিভাবকদের উদ্দেশে বাচ্চাটির মায়ের বার্তা, ‘দয়া করে বাচ্চাদের ম্যাগনেট নিয়ে খেলতে দেবেন না!’ ছ’বছরের মেয়েটির অ্যাপেনডিক্স বাদ দিতে গিয়ে তার অন্ত্রে ২৩টি ম্যাগনেট বল পেয়েছেন চিকিৎসকরা। বিশেষজ্ঞদের ব্যাখ্যা, এই বল বেশিদিন বাচ্চাটির পেটে থাকলে সারাজীবনের জন্য কোনও ক্ষত হয়ে যেত অথবা নেমে আসত মৃত্যু! বাচ্চাটির মা টানিথ জানিয়েছেন, টিকটক ভিডিও দেখেই ওই ম্যাগনেটের প্রতি বাচ্চাটির আগ্রহ জন্মেছিল। পুতুলের গয়না বানানোর জন্য ওই ম্যাগনেট বল সংগ্রহের নেশায় মেতেছিল সে। স্কুলে বলগুলি নিয়ে খেলতে গিয়ে ২৩টি ম্যাগনেট বল গিলে ফেলে বাচ্চাটি। আচমকা পেটব্যথা শুরু হয় তার। সঙ্গে বমিও। ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে শিশুটির অ্যাপেন্ডিসাইটিস ধরা পড়ে। সার্জেনরা অ্যাপেন্ডিক্স বাদ দেওয়ার অপারেশন করতে গিয়ে বাচ্চাটির অন্ত্রে ম্যাগনেট বলগুলির হদিশ পান। ২৩টি চুম্বকীয় বল একসঙ্গে জুড়ে একটা হারের আকার নিয়েছিল। সার্জেন কোস্টা জানান, ম্যাগনেট বলগুলো ইতিমধ্যেই অন্ত্রে ছিদ্র করতে শুরু করেছিল, আর বেশি দেরি হলে মৃত্যুও হতে পারত। তবে, চিকিৎসকদের তৎপরতায় বাচ্চাটির শরীরে স্থায়ী কোনও ক্ষতি হয়নি। (সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া, বিবিসি নিউজ।)