সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......
বিস্তারিত পড়ুননভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......
বিস্তারিত পড়ুনওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......
বিস্তারিত পড়ুন
তথাকথিত গুজরাট মডেলের উদাহরণ দিয়ে ভারতকে অর্থনৈতিকভাবে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দেয়ার অঙ্গীকার করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। কিন্তু বিরোধীদের অভিযোগ, মোদির জমানায় উল্টো আতঙ্কে ভুগতে হয়েছে শিল্পপতি ও উদ্যোক্তাদের। বিভিন্ন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে হেনন্তা হতে হয় তাদের। গত সাত বছরে ভারত ছেড়েছেন মোট ৩৫ হাজার বিত্তশালী উদ্যোক্তা।
কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে এবার এ অভিযোগ তুলেছেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র। তিনটি আলাদা আলাদা প্রতিবেদন তুলে ধরে টুইটারে ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেছেন, গত সাত বছরে ভারত ছেড়েছেন মোট ৩৫ হাজার বিত্তশালী উদ্যোক্তা। তার আমলে এত বেশি ভারতীয় উদ্যোক্তা কেন দেশত্যাগ করেছেন, এ নিয়ে সংসদে প্রধানমন্ত্রী শ্বেতপত্র প্রকাশ করুন বলেও দাবি করেছেন অমিত মিত্র। কালোটাকা থেকে দুর্নীতি, সবকিছু রুখে ভারতে স্বচ্ছ সরকার গঠনের উদাহরণ হিসেবে মোদিকে তুলে ধরে বিজেপি। শুধু চাকরি নয়, উদ্ভাবনী শক্তি কাজে লাগিয়ে তরুণ প্রজন্ম উদ্যোক্তা হোন, নতুন নতুন (স্টার্টআপ) কোম্পানির বিস্তার ঘটুক দেশ-বিদেশের বিভিন্ন মঞ্চ থেকে সাত বছরে এ বার্তা বারবার দিয়েছেন মোদি নিজে। কিন্তু সেসব দাবি নিয়েই এবার প্রশ্ন তুললেন অমিত মিত্র। পরামর্শক সংস্থা মর্গ্যান স্ট্যানলিসহ বিভিন্ন প্রতিবেদন তুলে ধরে টুইট করেছেন অমিত মিত্র। বলেছেন, ২০১৪ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ৩৫ হাজার উদ্যোক্তা ভারত ছেড়েছেন। হয়েছেন অনাবাসী ভারতীয়। ২০১৪ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত দেশ ছেড়েছেন ২৩ হাজার। ঘর ছাড়ার এই দৌড়ে বিশ্বে ভারত প্রথম। তার পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৯ সালে আরও ৭ হাজার ও ২০২০ সালে ৫ হাজার উদ্যোক্তা ভিন দেশে পাড়ি দিয়েছেন। খবরে জানা গেছে, ১৯ মিনিটের এক বক্তব্যে পীযূষ ভারতীয় শিল্প মহলকে ‘দেশবিরোধী’ তকমা দিয়েছেন। তারা দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে কাজ করছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। কিন্তু মোদি পীযূষকে এ জন্য তিরস্কার করেননি। কেন? সেই আতঙ্কই কি দেশ ছাড়ায় উৎসাহ দিচ্ছে, প্রশ্ন অমিত মিত্রের। সংশ্লিষ্ট মহলের বক্তব্য, এই টুইট ভারতের রাজনীতিই শুধু নয়, শিল্প মহলেও কতটা আলোড়ন ফেলে, সেটা এখন দেখার বিষয়। (সূত্র : টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়া।)